রাজ্যের বাকি চার কেন্দ্রে উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি। এবার প্রার্থী তালিকায় প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে বিজেপির পুরনো নেতা ও স্থানীয়দের। প্রার্থী তালিকায় বড় কোনও চমক না থাকলেও সংগঠনের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত ব্যক্তিদের টিকিট দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, আগামী ৩০ অক্টোবর ভোট রয়েছে শান্তিপুর, দিনহাটা, গোসাবা ও খড়দহে। এই চার আসনের মধ্যে শান্তিপুর কেন্দ্রটি বিজেপির সবচেয়ে সম্ভাবনাময় আসন। এই কেন্দ্রে বিজেপির নদিয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক নিরঞ্জন বিশ্বাসকে প্রার্থী করল গেরুয়া শিবির। নিরঞ্জন বিশ্বাস পেশায় স্কুল শিক্ষক। তাঁর বাড়ি গোবিন্দপুর গ্রামে। দীর্ঘদিন ধরে দলের সঙ্গে যুক্ত তিনি। এবার তাঁকে প্রার্থী করল বিজেপি।
অন্যদিকে, বিজেপির আরও এক শক্ত ঘাঁটি দিনহাটা। সেখানে প্রার্থী করা হয়েছে প্রাক্তন তৃণমূল নেতা অশোক মণ্ডলকে। প্রসঙ্গত তিনিই উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের টিকিটে জিতে আসা প্রথম বিধায়ক ছিলেন। অশোকবাবু ২০১৬ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। সেই অর্থে পুরনো সদস্যই বটে।
আর ও পড়ুন রোজ রাতে বন্ধ থাকবে হোয়াটস অ্যাপ! ভাইরাল এই মেসেজটি কি সত্য? জানুন বিস্তারিত
বাকি দুই কেন্দ্র খড়দহ এবং গোসাবায় একুশের বিধানসভায় প্রাপ্ত ভোটের নিরিখে অনেকটাই পিছিয়ে ছিল বিজেপি। গোসাবায় প্রার্থী করা হয়েছে পেশায় ব্যবসায়ী পলাশ রানাকে। তরুণ নেতা পলাশবাবুও একসময় তৃণমূলে ছিলেন।
খড়দহে তৃণমূলের শোভনদেব চ্যাটার্জির বিরুদ্ধে বিজেপির তরফে প্রার্থী করা হয়েছে উত্তর শহরতলির যুব মোর্চার সম্পাদক জয় সাহাকে।
উল্লেখ্য, রাজ্যের বাকি চার কেন্দ্রে উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি। এবার প্রার্থী তালিকায় প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে বিজেপির পুরনো নেতা ও স্থানীয়দের। প্রার্থী তালিকায় বড় কোনও চমক না থাকলেও সংগঠনের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত ব্যক্তিদের টিকিট দেওয়া হয়েছে। আগামী ৩০ অক্টোবর ভোট রয়েছে শান্তিপুর, দিনহাটা, গোসাবা ও খড়দহে।
এই চার আসনের মধ্যে শান্তিপুর কেন্দ্রটি বিজেপির সবচেয়ে সম্ভাবনাময় আসন। এই কেন্দ্রে বিজেপির নদিয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক নিরঞ্জন বিশ্বাসকে প্রার্থী করল গেরুয়া শিবির। নিরঞ্জন বিশ্বাস পেশায় স্কুল শিক্ষক। তাঁর বাড়ি গোবিন্দপুর গ্রামে। দীর্ঘদিন ধরে দলের সঙ্গে যুক্ত তিনি। এবার তাঁকে প্রার্থী করল বিজেপি। অন্যদিকে, বিজেপির আরও এক শক্ত ঘাঁটি দিনহাটা। সেখানে প্রার্থী করা হয়েছে প্রাক্তন তৃণমূল নেতা অশোক মণ্ডলকে। প্রসঙ্গত তিনিই উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের টিকিটে জিতে আসা প্রথম বিধায়ক ছিলেন। অশোকবাবু ২০১৬ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। সেই অর্থে পুরনো সদস্যই বটে। বাকি দুই কেন্দ্র খড়দহ এবং গোসাবায় একুশের বিধানসভায় প্রাপ্ত ভোটের নিরিখে অনেকটাই পিছিয়ে ছিল বিজেপি। গোসাবায় প্রার্থী করা হয়েছে পেশায় ব্যবসায়ী পলাশ রানাকে। তরুণ নেতা পলাশবাবুও একসময় তৃণমূলে ছিলেন।