বিজেপির জাতীয় কার্যকরী সমিতির তালিকা থেকে বাদ পড়ল মেনকা-বরুণ। বিজেপির নতুন টিমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সহ ৮০ জন এক্জিকিউটিভ সদস্য রয়েছেন। সেই তালিকায় নাম রয়েছে মিঠুন চক্রবর্তী এবং জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার। ১৩ জনকে জাতীয় সহ-সভাপতি করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে ছত্তিসগড়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং, রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস রয়েছেন।
৭ জনকে জাতীয় সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৈলাস বিজয়বর্গীয় রয়েছেন। ঠিক হয়েছে নতুন জাতীয় কর্মসমিতির প্রথম বৈঠক হবে ৭ নভেম্বর। দিল্লিতে সেই বৈঠক হবে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে জে পি নাড্ডা দলের সভাপতি হয়েছিলেন। এরপর এই প্রথম জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক হবে।
ভারতীয় জনতা পার্টি তাদের নতুন দল ঘোষণা করে দিল। বৃহস্পতিবার তারা দলের জাতীয় কার্যকরী সমিতির তালিকা প্রকাশ করেছে। দেখা যাচ্ছে, সেখান থেকে বাদ পড়েছেন, মানেকা গান্ধী এবং বরুণ গান্ধী। এর পাশাপাশি বিনয় কাটিয়ারও সেই তালিকায় নেই। বাংলা থেকে মিঠুন চক্রবর্তী সেই কমিটিতে রয়েছেন। রয়েছেন জ্যোতিরাদিত্য সিদ্ধিয়া। কংগ্রেস ছেড়ে দেড় বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন জ্যোতিরাদিত্য সিদ্ধিয়া। তিনি সেখানে জায়গা পেয়েছেন।
বিজেপির জাতীয় কার্যকরী সমিতিতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, দলের প্রবীণ নেতা লালকৃষ্ণ আদবানি, মুরলিমনোহর যোশী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ সিং, অমিত শাহ, পীযূষ গোয়েল। ৮০ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ৫০ জনকে বিশেষ আমন্ত্রিত এবং ১৭৯ জনকে স্থায়ী আমন্ত্রিত সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে।
আর ও পড়ুন দুর্গাপুজো নিয়ে নয়া নির্দেশিকা হাইকোর্টের
এদিন বিজেপি সব মিলিয়ে ৩০৯ জনের কার্যকরী সমিতির কথা ঘোষণা করেছে। সেখানে দলের নেতার পাশাপাশি সপব মোর্চার সভাপতি, মুখ্যমন্ত্রী, উপমুখ্যমন্ত্রী, বিধায়ক দলের নেতা, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, সব রাজ্যের সভাপতি, সব রাজ্য নেতা, রাজ্যসভা এবং লোকসভার মুখ্য সচেতক, সংসদীয় অফিস সচিবের নাম রয়েছে।
উল্লেখ্য, বাংলা বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। দলের হয়ে প্রচারে নেমেছিলেন তিনি। একের পর এক সভায় যোগ দিয়েছেন। একটা সময় এটাও প্রচার করা হয়েছিল, তিনি বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদের মুখ।
উল্লেখ্য, বিজেপির নতুন টিমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সহ ৮০ জন এক্জিকিউটিভ সদস্য রয়েছেন। সেই তালিকায় নাম রয়েছে মিঠুন চক্রবর্তী এবং জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার। ১৩ জনকে জাতীয় সহ-সভাপতি করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে ছত্তিসগড়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং, রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস রয়েছেন। ৭ জনকে জাতীয় সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৈলাস বিজয়বর্গীয় রয়েছেন। ঠিক হয়েছে নতুন জাতীয় কর্মসমিতির প্রথম বৈঠক হবে ৭ নভেম্বর। দিল্লিতে সেই বৈঠক হবে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে জে পি নাড্ডা দলের সভাপতি হয়েছিলেন। এরপর এই প্রথম জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক হবে।
ভারতীয় জনতা পার্টি তাদের নতুন দল ঘোষণা করে দিল। বৃহস্পতিবার তারা দলের জাতীয় কার্যকরী সমিতির তালিকা প্রকাশ করেছে। দেখা যাচ্ছে, সেখান থেকে বাদ পড়েছেন, মানেকা গান্ধী এবং বরুণ গান্ধী। এর পাশাপাশি বিনয় কাটিয়ারও সেই তালিকায় নেই। বাংলা থেকে মিঠুন চক্রবর্তী সেই কমিটিতে রয়েছেন। রয়েছেন জ্যোতিরাদিত্য সিদ্ধিয়া। কংগ্রেস ছেড়ে দেড় বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন জ্যোতিরাদিত্য সিদ্ধিয়া। তিনি সেখানে জায়গা পেয়েছেন।