২০৫০ সালে ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার হতে চলেছে ভারত ! জানুন কী সেই পরিস্থিতি । ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে পৃথিবী। আমাদের গ্রহকে আমরাই একটু একটু করে মৃত্যুর দিকে নিয়ে চলেছি। উষ্ণায়ন তো বেড়েই চলেছে দুনিয়া জুড়ে। রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট আরও ভয়ের খবর শোনাল। ২৯ বছর পর, ২০৫০ সালে পৃথিবীর ৫০০ কোটি মানুষ জলের অভাবে ভুগবে। তখন একবিন্দু জল পাওয়া যাবে না। যেসব দেশের মানুষ এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার হতে চলেছে তার মধ্যে রয়েছে ভারতও।
রাষ্ট্রপুঞ্জ নিয়ন্ত্রিত সংস্থা ‘ওয়র্ল্ড মেটেরিওলজিক্যাল অর্গানাইজেশন’ (ডব্লুএমও) একটি রিপোর্ট পেশ করেছে যার শিরোনাম ‘দ্য স্টেট অফ ক্লাইমেট সার্ভিসেস ২০২১: ওয়াটার’। এই মুহূর্তে নীল গ্রহে বরফগলা এবং ভূ-গর্ভস্থ জলের কী হাল হকিকত তা নিয়ে গবেষণা করেছিল ডব্লুএমও।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গত ২০ বছর ধরে অত্যন্ত যেভাবে মাটির নীচের জলস্তর নেমে যাচ্ছে তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বরফগলা জলেরও একই অবস্থা। গত ২০ বছরে প্রতি বছর ১ সেন্টিমিটার করে নেমে গেছে জলস্তর। তার প্রভাব হাড়ে হাড়ে বুঝেছেন বিশ্বের ৩৬০ কোটি মানুষ, ২০১৮ সালের একটি মাসে তারা কোনও জলই পায়নি।
আর ও পড়ুন নবমীতে হয়ে যাক স্পেশাল খাসির কোরমা, কীভাবে বনাবেন এই খাসির কোরমা?
এরকম চলতে থাকলে জলাভাব দেখা দেবে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিমাংশ, ভূমধ্যসাগর, উত্তর ও দক্ষিণ আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া, পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ায়। অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ-পূর্বেও জলসঙ্কট তীব্র আকার ধারণ করবে।
ডব্লুএমও-র তরফে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশ যদি এখন থেকেই এর প্রতিকারে সচেষ্ট না হয়, তবে ২০৫০ নাগাদ হাতের বাইরে চলে যাবে সবকিছু। প্রত্যেক দেশের শীর্ষনেতাদের এ নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আর্জি জানিয়েছে ডব্লুএমও।
উল্লেখ্য, ২০৫০ সালে ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার হতে চলেছে ভারত ! জানুন কী সেই পরিস্থিতি । ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে পৃথিবী। আমাদের গ্রহকে আমরাই একটু একটু করে মৃত্যুর দিকে নিয়ে চলেছি। উষ্ণায়ন তো বেড়েই চলেছে দুনিয়া জুড়ে। রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট আরও ভয়ের খবর শোনাল। ২৯ বছর পর, ২০৫০ সালে পৃথিবীর ৫০০ কোটি মানুষ জলের অভাবে ভুগবে।
তখন একবিন্দু জল পাওয়া যাবে না। যেসব দেশের মানুষ এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার হতে চলেছে তার মধ্যে রয়েছে ভারতও। রাষ্ট্রপুঞ্জ নিয়ন্ত্রিত সংস্থা ‘ওয়র্ল্ড মেটেরিওলজিক্যাল অর্গানাইজেশন’ (ডব্লুএমও) একটি রিপোর্ট পেশ করেছে যার শিরোনাম ‘দ্য স্টেট অফ ক্লাইমেট সার্ভিসেস ২০২১: ওয়াটার’। এই মুহূর্তে নীল গ্রহে বরফগলা এবং ভূ-গর্ভস্থ জলের কী হাল হকিকত তা নিয়ে গবেষণা করেছিল ডব্লুএমও।