হিন্দু যুবকের শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে এগিয়ে এলেন মুসলিমরা । বাংলার বুকে ফের একবার সম্প্রীতির অনন্য নজির দেখা গেল উত্তর ২৪ পরগণার বাদুড়িয়ার নারকেলবেরিয়া গ্রামে। যেখানে হিন্দু যুবকের শেষকৃত্য সম্পন্ন করলেন মুসলিমরা। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, এই গ্রামে দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করে আসছেন হিন্দু এবং মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ।
জানা যায়, এই গ্রামের নিজের বাড়িতে গত ২৪ ঘন্টা ধরে পড়েছিল পেশায় দিনমজুর ইমন রায় নামে ২৭ বছরের এক যুবকের মৃতদেহ। মৃত যুবকের বাবা নেই। বৃদ্ধ মাকে নিয়েই থাকতেন তিনি। এদিকে ইমন করোনায় মারা গেছেন ভেবে প্রতিবেশীরা সংক্রমণের ভয়ে মৃতদেহের সামনে যাননি। এমনকী কেউ ধারে কাছে পর্যন্ত আসেননি।
আর ও পড়ুন ধনতেরসের আগে কিছুটা হলেও থমকে গেলো সোনার দাম
শুধু একা বৃদ্ধ মা ছেলের মৃতদেহ আঁকড়ে পড়ে ছিল দিনরাত। অথচ বৃদ্ধার পক্ষে একা ছেলের দেহ সৎকার সম্ভব ছিল না।এই সময়ই ছেলে হারা মায়ের পাশে পাশে এসে দাঁড়ায় স্থানীয় বাসিন্দা হাফিজুল, আরিফুল, শরিফুল, শাহানুর, ফিরোজ, সাহেব আলি মোল্লারা।
তাদের এগিয়ে আসতে দেখে বেশ কিছু হিন্দু যুবকরাও পাশে এসে দাঁড়ায়। ওই বৃদ্ধার অসহয়তার খবর পেয়ে নিজেদের পকেটের টাকা দিয়েই ইমনের মৃতদেহ সৎকারের যাবতীয় বন্দোবস্ত করে হিন্দু–মুসলিম দুই সম্প্রদায়ের যুবকরা। আর এই ঘটনাই ফের একবার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নিদর্শন হয়ে গেল বাংলার বুকে।
উল্লেখ্য, বাংলার বুকে ফের একবার সম্প্রীতির অনন্য নজির দেখা গেল উত্তর ২৪ পরগণার বাদুড়িয়ার নারকেলবেরিয়া গ্রামে। যেখানে হিন্দু যুবকের শেষকৃত্য সম্পন্ন করলেন মুসলিমরা। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, এই গ্রামে দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করে আসছেন হিন্দু এবং মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ। জানা যায়, এই গ্রামের নিজের বাড়িতে গত ২৪ ঘন্টা ধরে পড়েছিল পেশায় দিনমজুর ইমন রায় নামে ২৭ বছরের এক যুবকের মৃতদেহ।
মৃত যুবকের বাবা নেই। বৃদ্ধ মাকে নিয়েই থাকতেন তিনি। এদিকে ইমন করোনায় মারা গেছেন ভেবে প্রতিবেশীরা সংক্রমণের ভয়ে মৃতদেহের সামনে যাননি। এমনকী কেউ ধারে কাছে পর্যন্ত আসেননি। শুধু একা বৃদ্ধ মা ছেলের মৃতদেহ আঁকড়ে পড়ে ছিল দিনরাত। অথচ বৃদ্ধার পক্ষে একা ছেলের দেহ সৎকার সম্ভব ছিল না।এই সময়ই ছেলে হারা মায়ের পাশে পাশে এসে দাঁড়ায় স্থানীয় বাসিন্দা হাফিজুল, আরিফুল, শরিফুল, শাহানুর, ফিরোজ, সাহেব আলি মোল্লারা। তাদের এগিয়ে আসতে দেখে বেশ কিছু হিন্দু যুবকরাও পাশে এসে দাঁড়ায়। ওই বৃদ্ধার অসহয়তার খবর পেয়ে নিজেদের পকেটের টাকা দিয়েই ইমনের মৃতদেহ সৎকারের যাবতীয় বন্দোবস্ত করে হিন্দু–মুসলিম দুই সম্প্রদায়ের যুবকরা।