উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে ৬ বাঙালির মৃত্যু ঘটেছে

উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে ৬ বাঙালির মৃত্যু ঘটেছে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
উত্তরাখণ্ডে

উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে ৬ বাঙালির মৃত্যু ঘটেছে । উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে ১১ জন অভিযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ৬ জন বাঙালি। লামখাগা পাসে ১১ জনের দেহ উদ্ধার করা গিয়েছে। ১ জনকে বরফ চাপা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। গতকালই ৫ বাঙালি অভিযাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। শনিবার আরওএকজনের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬। এখনও একজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি।

 

লামখাগা পাস উত্তরাখণ্ডের দুর্গম এলাকা। পুজোর সময় সেখানেই ট্রেক করতে গিয়েছিল ১৭ জনের একটি দল। তুষারধসের কারণে গত ১৮ অক্টোবর তাঁরা পথ হারিয়ে ফেলেছিলেন। দলে ছিলেন স্থানীয় গাইড এবং পোর্টার। ২০ অক্টোবর তল্লাশি শুরু করে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। উদ্ধারকাজে নামে ভারতীয় বায়ুসেনাও।

 

৭ হাজার ফুট উচ্চতায় এখনও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে বায়ুসেনা। লাগামখা পাস থেকে এখনও পর্যন্ত ১১ জনের দেহ উদ্ধার করা গিেয়ছে। ৫ জনের দেহ এয়ারলিফট করে নিয়ে আসা হয়েছে। সিমলা থেেক ২২৫ কিলোমিটার দূরে সিঙ্গলায় দেহগুলি নিয়ে আসা হচ্ছে। সেখানে দেহের ময়নাতদন্তর জন্য পাঠানো হয়েছে।

 

আর ও  পড়ুন  টিভি দেখেই প্রতি সপ্তাহে রোজগার করুন ৫৩ হাজার টাকা

 

কিন্নুরের েডপুটি কমিশনার বলেছেন, ফের সেনা বাহিনী তল্লাশি অভিযান শুরু করেেছ। যাদের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের নাম শুভায়ন দাস, বিকাশ মাকাল, শুভ্র ঘোষ, তন্ময় তিওয়ারি, অনিতা রাওয়াত। অনিতা রাওয়াতই একমাত্র মহিলা যাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে।

 

বাকিরা সকলেই পশ্চিমবঙ্গ থেকে গিয়েছিলেন। একমাত্র দিল্লি থেকেই গিয়েছিলেন অনিতা রাওয়াত। আহতের নাম মিঠুন দারি। তিনিও পশ্চিমবঙ্গ থেকেই গিয়েছিলেন। দেবেন্দ্র চৌহান নামে যে গাইডকে উদ্ধার করা হয়েছে তিনি উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। এখনও স্বাভাবিক হয়নি উত্তরাখণ্ডের পরিস্থিতি।

 

উল্লেখ্য, উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে ৬ বাঙালির মৃত্যু ঘটেছে । উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে ১১ জন অভিযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ৬ জন বাঙালি। লামখাগা পাসে ১১ জনের দেহ উদ্ধার করা গিয়েছে। ১ জনকে বরফ চাপা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। গতকালই ৫ বাঙালি অভিযাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। শনিবার আরওএকজনের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬। এখনও একজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। পুজোর সময় সেখানেই ট্রেক করতে গিয়েছিল ১৭ জনের একটি দল। তুষারধসের কারণে গত ১৮ অক্টোবর তাঁরা পথ হারিয়ে ফেলেছিলেন। দলে ছিলেন স্থানীয় গাইড এবং পোর্টার। ২০ অক্টোবর তল্লাশি শুরু করে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। উদ্ধারকাজে নামে ভারতীয় বায়ুসেনাও।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top