পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ব্লকের বহু এলাকা এখনো জলের তলায় । নিম্নচাপ কেটে গেলেও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ব্লক এর বেশ কিছু এলাকা এখনো জলের তলায়। গৃহহীন বহু পরিবার নিম্নচাপ কেটে গেছে হচ্ছেনা আকাশের বৃষ্টি। কিন্তু তবুও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাদপুর ব্লক এর রাজনগর এলাকায় বহু বাড়ি জলের তলায়। নষ্ট হয়ে গেছে বাড়িঘর, গৃহঋণ মানুষ আশ্রয় নিয়ে রয়েছে স্থানীয়।
রাজনগরের থেকে পার্শ্ববর্তী সামাট সহ একাধিক এলাকায় যাওয়ার রাস্তা এখনো জলের তলায়। সাধারণ মানুষকে যাতায়াত করতে যথেষ্ট এই কষ্টের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ছোট সাঁকো ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে জল দিয়ে পারাপার করে যেতে হচ্ছে বাজারে। রাজনগর বাজার ঢোকার মুখে বড় চাতালে এখনো কোথাও হাঁটু সমান তো আবার, কোথাও কোমর সমান জল। স্থানীয় বাসিন্দা বেনু দোলই জানান পঞ্চম বার বৃষ্টির জলে ভাসলো ঘাটাল সহ দাসপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা।
আর ও পড়ুন ব্যাঙ্কে দীর্ঘদিন পরিষেবা না মেলার অভিযোগ, বিক্ষোভ ভাঙচুর
সেই সঙ্গে তিনি জানান এই রকমের বর্ষা তিনি কোনদিন দেখেননি। শুধু তাই নয় অতিবৃষ্টির ফলে জল দাঁড়িয়ে থাকার কারণে বর্ষায় কোন চাষ হয়নি। তাই কিভাবে সংসার চালাবে না ভেবে পাচ্ছেন না দাসপুরের মানুষ।
উল্লেখ্য, নিম্নচাপ কেটে গেলেও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ব্লক এর বেশ কিছু এলাকা এখনো জলের তলায়। গৃহহীন বহু পরিবার নিম্নচাপ কেটে গেছে হচ্ছেনা আকাশের বৃষ্টি। কিন্তু তবুও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাদপুর ব্লক এর রাজনগর এলাকায় বহু বাড়ি জলের তলায়। নষ্ট হয়ে গেছে বাড়িঘর, গৃহঋণ মানুষ আশ্রয় নিয়ে রয়েছে স্থানীয়।
রাজনগরের থেকে পার্শ্ববর্তী সামাট সহ একাধিক এলাকায় যাওয়ার রাস্তা এখনো জলের তলায়। সাধারণ মানুষকে যাতায়াত করতে যথেষ্ট এই কষ্টের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ছোট সাঁকো ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে জল দিয়ে পারাপার করে যেতে হচ্ছে বাজারে। রাজনগর বাজার ঢোকার মুখে বড় চাতালে এখনো কোথাও হাঁটু সমান তো আবার, কোথাও কোমর সমান জল। স্থানীয় বাসিন্দা বেনু দোলই জানান পঞ্চম বার বৃষ্টির জলে ভাসলো ঘাটাল সহ দাসপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা। সেই সঙ্গে তিনি জানান এই রকমের বর্ষা তিনি কোনদিন দেখেননি। শুধু তাই নয় অতিবৃষ্টির ফলে জল দাঁড়িয়ে থাকার কারণে বর্ষায় কোন চাষ হয়নি। তাই কিভাবে সংসার চালাবে না ভেবে পাচ্ছেন না দাসপুরের মানুষ।