শরীরকে সুস্থ রাখে ভূতের সিনেমা ! বলছে গবেষণা। বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, আ্যাংজাইটি, ট্রেস থেকে টেনশন, চাকরি হারানোর ভয় সব মিলিয়ে অত্যন্ত দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে পার করেছেন সাধারণ মানুষ। বিশ্বব্যাপী করোনা আবহের মধ্যে দাঁড়িয়ে গত দেড় বছরের লকডাউনে অবসাদ, হতাশার মতো মানসিক রোগের সমস্যা উত্তরোত্তর বাড়ছে। এই সমস্যার সমাধানে ভূতের সিনেমা নাকি এই ধরনের আ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে! সম্প্রতি একদল গবেষক এমনটাই দাবি করেছেন।
তাঁদের মতে, টেনশন আর ভয় থেকে মুক্ত হতে হলে ভূতের সিনেমা দেখুন। তাঁদেব দাবি, মানুষ যখন ভয় পায়, বা কোনও কিছু নিয়ে প্রচন্ড দুশ্চিন্তায় ভোগেন, তখন শরীরের বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে। যেমন, হার্ট বিট দ্রুত বেড়ে যায়। শরীর ঠান্ডা হয়ে যায। কারও আবার শরীরে থরথর করে কাঁপতে শুরু করে। কিন্তু একজন মানুষ যত বেশি করে ভূতের সিনেমা দেখবেন তাঁর দেহের এইসব প্রতিক্রিয়া ততই কমে আসবে। গবেষকদের মতে, একে বলা হয় স্ক্রিম থেরাপি।
আর ও পড়ুন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেলেন রজনীকান্ত
গবেষণার পর দেখা গিয়েছে, এই স্ক্রিম থেরাপির কারণে যকৃত এবং শ্বাসযন্ত্রের ভাল এক্সারসাইজ পর্যন্ত হয়। তাছাড়াও ভূতের সিনেমা দেখার সময় অতিরিক্ত চেঁচামেচি করলে এন্ডোরফিনস প্রোডাকশনও ট্রিগার করে। যা মুড ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও ভূতের সিনেমার কারণে হার্ট বিট বাড়ায়, ক্যালোরি ঝরতে থাকে শরীরে। ফলে অতিরিক্ত মেদ কমাতেও সাহায্য করে এটি।
উল্লেখ্য, ভূতের সিনেমা নাকি শরীরকে সুস্থ রাখে ! বলছে গবেষণা । বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, আ্যাংজাইটি, ট্রেস থেকে টেনশন, চাকরি হারানোর ভয় সব মিলিয়ে অত্যন্ত দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে পার করেছেন সাধারণ মানুষ। বিশ্বব্যাপী করোনা আবহের মধ্যে দাঁড়িয়ে গত দেড় বছরের লকডাউনে অবসাদ, হতাশার মতো মানসিক রোগের সমস্যা উত্তরোত্তর বাড়ছে। এই সমস্যার সমাধানে ভূতের সিনেমা নাকি এই ধরনের আ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে!
সম্প্রতি একদল গবেষক এমনটাই দাবি করেছেন। তাঁদের মতে, টেনশন আর ভয় থেকে মুক্ত হতে হলে ভূতের সিনেমা দেখুন। তাঁদেব দাবি, মানুষ যখন ভয় পায়, বা কোনও কিছু নিয়ে প্রচন্ড দুশ্চিন্তায় ভোগেন, তখন শরীরের বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে। যেমন, হার্ট বিট দ্রুত বেড়ে যায়। শরীর ঠান্ডা হয়ে যায। কারও আবার শরীরে থরথর করে কাঁপতে শুরু করে। কিন্তু একজন মানুষ যত বেশি করে ভূতের সিনেমা দেখবেন তাঁর দেহের এইসব প্রতিক্রিয়া ততই কমে আসবে। গবেষকদের মতে, একে বলা হয় স্ক্রিম থেরাপি।