মাটির নিচের বিষাক্ত ফল খেয়ে মৃত্যু হলো শবর জনজাতির এক ব্যক্তির। এমনটাই দাবি মৃতের পরিবারের। এই ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ আরও চারজনকে বাঁকুড়াতে স্থানান্তরিত করা হলো উন্নত চিকিৎসার জন্য। জানা গিয়েছে, পুরুলিয়া জেলার পুঞ্চা ব্লকের নির্ভয়পুর গ্রামের একটি টোলার বাসিন্দা জলধর শবর বৃহস্পতিবার সকালে জঙ্গল থেকে আনা মাটির নিচের কোন একটি ফল সিদ্ধ করে খাওয়ার পরই হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করেন।
তার সঙ্গে ওই ফল খান পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য। এর পরেই ওই পরিবারের মোট পাঁচ জনের বমি শুরু হয়। গ্রাম থেকে পুঞ্চা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসার পথেই মৃত্যু হয় ওই পরিবারের প্রধান ৬২ বছর বয়সী জলধর শবরের। পরিবারের লোকজন জানান যে, ওই বিষাক্ত ফল খাওয়ার পরে অসুস্থ হয়ে মারা যান জলধর বাবু।
আর ও পড়ুন নাম বদল, এবার থেকে ‘ফেসবুক’ হয়ে যাচ্ছে ‘মেটা’
তবে পুঞ্চা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসকেরা এখনো পর্যন্ত মৃত্যুর সঠিক কারণ জানাতে পারেননি। এই ঘটনাই অসুস্থ আছেন রূপধনী শবর, নন্দ শবর, লিলু শবর, দেড় বছর বয়সি নয়ন শবর। বিষাক্ত ফল খেয়ে মৃত্যু বলে পরিবারের লোকজনের দাবি থাকলেও ময়না তদন্তের পরই মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
উল্লেখ্য, মাটির নিচের বিষাক্ত ফল খেয়ে মৃত্যু হলো শবর জনজাতির এক ব্যক্তির। এমনটাই দাবি মৃতের পরিবারের। এই ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ আরও চারজনকে বাঁকুড়াতে স্থানান্তরিত করা হলো উন্নত চিকিৎসার জন্য। জানা গিয়েছে, পুরুলিয়া জেলার পুঞ্চা ব্লকের নির্ভয়পুর গ্রামের একটি টোলার বাসিন্দা জলধর শবর বৃহস্পতিবার সকালে জঙ্গল থেকে আনা মাটির নিচের কোন একটি ফল সিদ্ধ করে খাওয়ার পরই হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করেন। তার সঙ্গে ওই ফল খান পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য।
এর পরেই ওই পরিবারের মোট পাঁচ জনের বমি শুরু হয়। গ্রাম থেকে পুঞ্চা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসার পথেই মৃত্যু হয় ওই পরিবারের প্রধান ৬২ বছর বয়সী জলধর শবরের। পরিবারের লোকজন জানান যে, ওই বিষাক্ত ফল খাওয়ার পরে অসুস্থ হয়ে মারা যান জলধর বাবু।