ভুতুড়ে এই জঙ্গলে কেউ গেলে আর ফিরে আসে না । ভূত চতুর্দশী মানেই গা ছমছমে অন্য অনুভূতি। ভূত আছে কি নেই, ঠাকুমা, দিদিমার থেকে শোনা নানা কাহিনি নিয়েও চলে আলোচনা। তবে এখনও এমন কিছু জায়গা পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে আছে, যা নিয়ে কেউ সাধারণত তর্কে জড়ান না।
বরং এক কথায় মেনে নেন সেখানে ‘তেনাদের’ বাস। এমন একটি ভুতুড়ে জঙ্গল রয়েছে, নাম হোয়া বাচাও। রোমানিয়ার ট্রান্সেলভ্যানিয়া প্রান্তের ক্লুজ কাউন্টিতে অবস্থিত এই ভৌতিক অরণ্যের আরেক নাম ট্রান্সেলভ্যানিয়ার বারমুডা ট্রায়াঙ্গল৷
লোকমুখে শোনা যায়, ১৯৬৮ সালে এই জঙ্গলে একটি ইউএফও-র দেখা পাওয়া গিয়েছিল। তারপর থেকেই নানা অলৌকিক ও ভুতুড়ে ঘটনা ঘটে। স্থানীয় মানুষের মুখে মুখে ঘোরে নানা কাহিনি। অতীতে বহু মানুষ একা একা এই জঙ্গলের মধ্যে গিয়ে আর ফেরেননি।
একবার এক মেষপালকের প্রায় ২০০ ভেড়া এই জঙ্গলে গিয়ে হারিয়ে যায়। মধ্যযুগের নানা রহস্যময় এবং ভয়ানক অত্যাচারের কাহিনির সাক্ষী এই জঙ্গল। গা ছমছমে পরিবেশ। গাছেদের আকার, আকৃতি দেখে আঁতকে উঠতে পারেন যে কেউ। তবে বছরের নির্দিষ্ট সময়ে পর্যটকদের ভিড় জমে এখানে।
আর ও পড়ুন হিমাচল কর্নাটকে জোর ধাক্কা খেলো বিজেপি, ভালো ফল করলো কংগ্রেস
মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই জঙ্গলে প্রবেশ করতে পারবেন সকলে। ব্র্যাম স্টোকারের ড্রাকুলা গল্পের ব্র্যান ক্যাসল দুর্গটি চাক্ষুষ দেখতেও ভিড় জমান বহু মানুষ। হ্যালোউনের সময় মূলত মানুষ জড়ো হন এখানে। প্রাকৃতিকভাবেই এত ভয়াবহ হয়ে ওঠে, যে একা যাওয়ার সাহস কেউ দেখান না।
উল্লেখ্য, ভুতুড়ে এই জঙ্গলে কেউ গেলে আর ফিরে আসে না । ভূত চতুর্দশী মানেই গা ছমছমে অন্য অনুভূতি। ভূত আছে কি নেই, ঠাকুমা, দিদিমার থেকে শোনা নানা কাহিনি নিয়েও চলে আলোচনা। তবে এখনও এমন কিছু জায়গা পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে আছে, যা নিয়ে কেউ সাধারণত তর্কে জড়ান না। বরং এক কথায় মেনে নেন সেখানে ‘তেনাদের’ বাস।
এমন একটি ভুতুড়ে জঙ্গল রয়েছে, নাম হোয়া বাচাও। রোমানিয়ার ট্রান্সেলভ্যানিয়া প্রান্তের ক্লুজ কাউন্টিতে অবস্থিত এই ভৌতিক অরণ্যের আরেক নাম ট্রান্সেলভ্যানিয়ার বারমুডা ট্রায়াঙ্গল৷ লোকমুখে শোনা যায়, ১৯৬৮ সালে এই জঙ্গলে একটি ইউএফও-র দেখা পাওয়া গিয়েছিল। তারপর থেকেই নানা অলৌকিক ও ভুতুড়ে ঘটনা ঘটে। স্থানীয় মানুষের মুখে মুখে ঘোরে নানা কাহিনি। অতীতে বহু মানুষ একা একা এই জঙ্গলের মধ্যে গিয়ে আর ফেরেননি।