নেশার সামগ্রী খাইয়ে ৪ দিন ধরে আটকে রেখে ১৭ জন মিলে গণধর্ষণ।ঘটনাটি মধ্য এশিয়ার কাজাখাস্তানের। যে ঘটনা এখন বিশ্বের ন্যক্কারজনক ঘটনার মধ্যে গণ্য হচ্ছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী ওই কিশোরী হাইস্কুলের ছাত্রী। ১৭ জন চার দিন ধরে তাকে আটকে রেখে বারবার ধর্ষণ করে। বাধা দিতে গেলে নদীতে ডুবিয়ে মারার হুমকি দেওয়া হয়। কিশোরী জানায়, তাকে প্রথমে উপস্থিত লোকেরা নদীর পাড়েই ধর্ষণ করে। এরপর একটি ঘরে নিয়ে যায়।
সেখানেও তাকে বারবার ধর্ষণ করে। তারা ক্লান্ত হয়ে গেলে, ফোন করে আরও লোককে জানায়, তাদের কাছে একটি মেয়ে রয়েছে, তারা যেন এসে ইচ্ছে হলে ধর্ষণ করে যায়। এরপর আরও লোক আসে, এবং তাকে কয়েকদিন ধরে ধর্ষণ করে। বাধা দিতে গেলে তাকে নদীতে ডুবিয়ে মারার হুমকি দেয়।
এই ঘটনা লাগাতার চারদিন ধরে চলে। এরপর তাকে কাপড় ফিরিয়ে দেয়, এবং তাকে ঘর থেকে বের করে দেয়। পুলিশের দ্বারস্থ হয়েও কোনও লাভ হয়নি। নির্যাতিতার মা জানিয়েছেন, এই ঘটনা ৫ মাস আগে হলেও পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। কেউ গ্রেফতার হয়নি। তাই তাঁরা সংবাদমাধ্যমের সাহায্য নিয়েছেন। বিষয়টি প্রকাশ্যে আনতে তাঁরা মিডিয়ার সাহায্য চান।
আর ও পড়ুন বয়ফ্রেন্ডের শরীরে অসহ্যকর দুর্গন্ধ, যৌন সম্পর্ক করতে পারছেন না যুবতী, তারপর……
একজন, দুজন নয়, একে একে ১৭ জন মিলে ধর্ষণ করল নাবালিকা কিশোরীকে। এমন ঘটনা সামনে আসতেই শিউরে উঠেছে গোটা বিশ্ব। ক্য়াব চালক ভাঁওতা দিয়ে ওই নাবালিকাকে নিয়ে যায় অজানা জায়গায়। সেখানেই ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে ক্যাব চালক ও তার ১৬ জন সঙ্গী।
ওই কিশোরী জানিয়েছে, তিনি বাজার থেকে বাড়ি যাওয়ার জন্য ক্যাব ধরেন। ক্যাব চালক তাঁকে নেশার সামগ্রী মেশানো পানীয় খাইয়ে দেয়। এরপর তার আর কিছু মনে নেই। যখন জ্ঞান ফেরে , সে দেখে সে একটি নদীর পাড়ে শুয়ে রয়েছে। গায়ে কোনও কাপড় নেই। তাকে ঘিরে রেখেছে অনেকজন পুরুষ।