দীপাবলি উপলক্ষ্যে ভীড় উপচে পড়ছে শিলিগুড়িতে বেঙ্গল সাফারিতে । দেওয়ালি উৎসবে জমজমাট শিলিগুড়িতে বেঙ্গল সাফারি। উৎসব কিংবা ছুটির দিনে শিলিগুড়ির অদূরে বন্যপ্রাণ উদ্যান বেঙ্গল সাফারি হয়ে উঠেছে উত্তরের জনপ্রিয় ঠিকানা। তবে কোভিডের জেরে দীর্ঘদিন সমস্ত চিড়িয়াখানা বন্ধ থাকায় ধাক্কা খেতে হয় বেঙ্গল সাফারি পার্ককে। যদিও প্রাণীদের জন্য তা শাপে বর হয়ে ওঠে।
লকডাউনে রয়্যাল বেঙ্গল শিলা ও বিভানের মধ্যে ঘনিষ্টতা বাড়ায় তিন ফুটফুটে রয়্যাল পুত্রত্ৰয়ের জন্ম হয়। আর কোভিড কাল থিতু হয়ে সাফারির দরজা খুলতেই তিন পুত্রশাবকত্রয়কে ঘিরে দর্শকদের উৎসাহে মন্দা কাঁটতে শুরু করে সাফারির। তবে কোভিডের পর থেকেই ভীড় কমিয়ে নিত্যদিন দর্শকদের গড় সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৪০০-৫০০। দুর্গোৎসবের সময়তে এক লাফে সেই দর্শক সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে চনমনে মেজাজে ফেরে সাফারি। নিত্যদিন ১২০০-১৩০০ দর্শক সংখ্যা গিয়ে পৌঁছায়।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর এই সময় রেকর্ডসংখ্যক পর্যটকের ঢল নামতে থাকে সাফারিতে। তবে এরপরই প্রবল বৃষ্টিপাতের জেরে উত্তরবঙ্গ বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায় ফের সাফারিতে দর্শকদের সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পায়। সড়কপথে পাহাড়ের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় আসা পর্যটকের গ্র্যাফ নীচে নামতে লাগে। নিত্যদিন পর্যটকের সনখা নেমে আসে ২০০-৩০০তে। যার মূল কারণ পর্যটকদের উৎপাদনকারী দায়ী করে সাফারি কর্তৃপক্ষ। তবে দেওয়ালির ফের পুরোনো ছন্দে ফিরতে দেখা গেল সাফারি পার্ককে।
আর ও পড়ুন বে-আইনি বালি কারবারের মূল পান্ডা গ্রেফতার
বেঙ্গল সাফারি সুত্রে জানা গিয়েছে, দীপাবলীর কয়েকদিনে সাফারি ঘিরে পর্যটকদের ব্যাপক উৎসাহ লক্ষ্য করা যায়। পরিসংখ্যান তুলে তিনি জানান দেওয়ালির তিন দিনে বেঙ্গল সাফারিতে নিত্য আসা পর্যটকদের গড় হিসেব ৮০০-৯০০তে গিয়ে ঠেকেছে। স্বাভাবিক দিনের তুলনায় এক লাফে বৃদ্ধি পেয়েছে পর্যটকের সংখ্যা।
উল্লেখ্য, দীপাবলি উপলক্ষ্যে ভীড় উপচে পড়ছে শিলিগুড়িতে বেঙ্গল সাফারিতে । দেওয়ালি উৎসবে জমজমাট শিলিগুড়িতে বেঙ্গল সাফারি। উৎসব কিংবা ছুটির দিনে শিলিগুড়ির অদূরে বন্যপ্রাণ উদ্যান বেঙ্গল সাফারি হয়ে উঠেছে উত্তরের জনপ্রিয় ঠিকানা। তবে কোভিডের জেরে দীর্ঘদিন সমস্ত চিড়িয়াখানা বন্ধ থাকায় ধাক্কা খেতে হয় বেঙ্গল সাফারি পার্ককে। যদিও প্রাণীদের জন্য তা শাপে বর হয়ে ওঠে। লকডাউনে রয়্যাল বেঙ্গল শিলা ও বিভানের মধ্যে ঘনিষ্টতা বাড়ায় তিন ফুটফুটে রয়্যাল পুত্রত্ৰয়ের জন্ম হয়।
আর কোভিড কাল থিতু হয়ে সাফারির দরজা খুলতেই তিন পুত্রশাবকত্রয়কে ঘিরে দর্শকদের উৎসাহে মন্দা কাঁটতে শুরু করে সাফারির। তবে কোভিডের পর থেকেই ভীড় কমিয়ে নিত্যদিন দর্শকদের গড় সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৪০০-৫০০। দুর্গোৎসবের সময়তে এক লাফে সেই দর্শক সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে চনমনে মেজাজে ফেরে সাফারি। নিত্যদিন ১২০০-১৩০০ দর্শক সংখ্যা গিয়ে পৌঁছায়।