ক্যানিং ট্যাংরাখালি গ্রামে তৈরি হচ্ছে হেলিকপ্টার। সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের প্রত্যন্ত ট্যাংরাখালি গ্রামে একটু একটু করে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করছে হেলিকপ্টার। দীর্ঘ ৪ মাস ধরে এই হেলিকপ্টার তৈরি করার কাজ করছে বাসুদেব হালদার।আর হেলিকপ্টারে কাজ করার সময় বাসুদেব হালদার খোলা আকাশের দিকে চেয়ে থাকে চাতক পাখির মতন কবে তার তৈরি করা হেলিকপ্টারটি উড়বে।
বাসুদেব হালদার একটি ওয়াগনে কাজ করতো।সেখান থেকে সে স্বপ্ন দেখতো সে নিজেই একটি হেলিকপ্টার তৈরি করবে।সেই হেলিকপ্টারে সে মুক্ত আকাশে ঘুরে বেড়াবে।এদিকে করোনা ভাইরাসের অতি মহামারীতে এবং দীর্ঘদিন লকডাউন তার কাজ কর্ম বন্ধ হয়ে যায়।
আর ও পড়ুন শেয়ালের দলের হানার জেরে আহত ৪০ জন গ্রামবাসী
আর তখন থেকেই শুরু করে একটু একটু বিভিন যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করে হেলিকপ্টার তৈরি করার কাজ।আর এই হেলিকপ্টার দেখতে ভিড় জমাচ্ছে গ্রামের মানুষজন।ইতিমধ্যে বাসুদেব হালদারের ৭০ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে।চলছে এখনও হেলিকপ্টার তৈরির কাজ।আর বাসুদেব হালদার আকাশের দিকে তাকিয়ে আজও সে স্বপ্ন দেখে খোলা আকাশে উড়বে তার তৈরি হেলিকপ্টারটি।
এ বিষয়ে বাসুদেব হালদার জানান এখনও পর্যন্ত ৭০ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে হেলিকপ্টার টি তৈরি করতে।আর অনেক যন্ত্রপাতি লাগবে।সেই যন্ত্রপাতি কেনার অর্থ নেই।যেভাবে অর্থ রোজগার করি,তাই দিয়ে আস্তে আস্তে হেলিকপ্টারটি তৈরি করছি।
উল্লেখ্য, ক্যানিং ট্যাংরাখালি গ্রামে তৈরি হচ্ছে হেলিকপ্টার। সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের প্রত্যন্ত ট্যাংরাখালি গ্রামে একটু একটু করে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করছে হেলিকপ্টার। দীর্ঘ ৪ মাস ধরে এই হেলিকপ্টার তৈরি করার কাজ করছে বাসুদেব হালদার।
আর হেলিকপ্টারে কাজ করার সময় বাসুদেব হালদার খোলা আকাশের দিকে চেয়ে থাকে চাতক পাখির মতন কবে তার তৈরি করা হেলিকপ্টারটি উড়বে।বাসুদেব হালদার একটি ওয়াগনে কাজ করতো।সেখান থেকে সে স্বপ্ন দেখতো সে নিজেই একটি হেলিকপ্টার তৈরি করবে।সেই হেলিকপ্টারে সে মুক্ত আকাশে ঘুরে বেড়াবে।এদিকে করোনা ভাইরাসের অতি মহামারীতে এবং দীর্ঘদিন লকডাউন তার কাজ কর্ম বন্ধ হয়ে যায়।