রাস্তার ধারে আর বিক্রি করা যাবে না আমিষ খাবার, চালু নতুন নিয়ম। এবার থেকে আর খোলাখুলি রাস্তার ধারের দোকানে কিংবা রেস্তোরাঁয় কোনও ধরনের আমিষ পদ বিক্রি করা যাবে না। গুজরাটের একাধিক শহরে এমনই নিয়ম চালু করল রাজ্য প্রশাসন। নয়া নির্দেশ অনুযায়ী, মেন রোডের দুপাশে ও স্কুল-কলেজ, ধর্মীয় স্থানগুলির ১০০ মিটারের মধ্যে কোনওরকম আমিষ খাবার বিক্রি করা যাবে না। ১৫ দিনের মধ্যেই এই নয়া নিয়ম চালু করতে হবে। আহমেদাবাদ, ভদোদারা, রাজকোট, দ্বারকা সহ রাজ্যের অধিকাংশ শহরেই বুধবার থেকে জারি হতে চলেছে নিয়ম।
গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল অবশ্য জানান, আমিষ খাবার নিষিদ্ধকরণের সঙ্গে জনসাধারণের খাদ্যাভাসের কোনও সম্পর্ক নেই। রাজ্যবাসী যা ইচ্ছে তাই খেতে পারেন। আমিষ-নিরামিষের প্রশ্নই নেই। কিন্তু রাস্তার ধারে আমিষ খাবারের নামে নিম্নমানের খাবার পরিবেশন করা আটকাতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তিনি আরও জানান, রাস্তার ধারে ফুটপাথগুলিতে যাতে ফুড স্টলগুলি জবরদখল না করে সেদিকটিও নিশ্চিত করতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
“আহমেদাবাদের সমস্ত বড় রাস্তার ধারে আমিষ খাবার বিক্রি ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্কুল-কলেজ ও ধর্মীয় স্থানের ১০০ মিটারের মধ্যেও যাতে বিক্রি না হয় সেদিকে কড়া নজর রাখছে প্রশাসন। কিছুদিন আগে এই নিয়ম চালু করেছিল বরোদা পুরসভা। বৃহস্পতিবার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ১৫ দিনের মধ্যেই এই নয়া নিয়ম চালু করতে হবে।
আরও পড়ুন সুন্দরবনে নৌকা ও লঞ্চে ভ্রমণের ক্ষেত্রে দেখা দিয়েছে সমস্যা, কি সেই সমস্যা ?
যুক্তি হিসেবে দেখানো হয়েছে, এই বিষয়টি ধর্মীয় ভাবাবেগের সঙ্গে যুক্ত। আর তাই এই নতুন নির্দেশ দিয়েছেন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হিতেন্দ্র প্যাটেল। এর আগে গুজরাটের আরেক শহর রাজকোটেও অনুরূপ নিয়ম চালু হয়েছে। শহরের মেয়র নির্দেশ দিয়েছেন, সমস্ত আমিষ স্টল যেন বড় রাস্তা থেকে দূরে থাকে।
উল্লেখ্য, রাস্তার ধারে আর বিক্রি করা যাবে না আমিষ খাবার, চালু নতুন নিয়ম। এবার থেকে আর খোলাখুলি রাস্তার ধারের দোকানে কিংবা রেস্তোরাঁয় কোনও ধরনের আমিষ পদ বিক্রি করা যাবে না। গুজরাটের একাধিক শহরে এমনই নিয়ম চালু করল রাজ্য প্রশাসন। নয়া নির্দেশ অনুযায়ী, মেন রোডের দুপাশে ও স্কুল-কলেজ, ধর্মীয় স্থানগুলির ১০০ মিটারের মধ্যে কোনওরকম আমিষ খাবার বিক্রি করা যাবে না। ১৫ দিনের মধ্যেই এই নয়া নিয়ম চালু করতে হবে। আহমেদাবাদ, ভদোদারা, রাজকোট, দ্বারকা সহ রাজ্যের অধিকাংশ শহরেই বুধবার থেকে জারি হতে চলেছে নিয়ম। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল অবশ্য জানান, আমিষ খাবার নিষিদ্ধকরণের সঙ্গে জনসাধারণের খাদ্যাভাসের কোনও সম্পর্ক নেই।
রাজ্যবাসী যা ইচ্ছে তাই খেতে পারেন। আমিষ-নিরামিষের প্রশ্নই নেই। কিন্তু রাস্তার ধারে আমিষ খাবারের নামে নিম্নমানের খাবার পরিবেশন করা আটকাতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তিনি আরও জানান, রাস্তার ধারে ফুটপাথগুলিতে যাতে ফুড স্টলগুলি জবরদখল না করে সেদিকটিও নিশ্চিত করতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।