‘বিজয়ার পরে’, মন কেমনের গল্প বলবে মীর -স্বস্তিকা। আসলে বাঙালির রন্ধ্রে রন্ধ্রে জড়িয়ে থাকা এক আবেগ, এক উৎসবের নাম হল বিজয়া। মনখারাপের রেশ নিয়ে বিজয়া আসে প্রতিবছর। সময় বয়ে চলেছে নদীর স্রোতের ন্যায়। আর মানবজীবনে যত সময় ফুরিয়ে আসে, প্রত্যেকটা জীবনের কিছু গল্প বলার তাগিদ ক্রমশ বেড়ে যায়। বিজয়া আবার আগমনীর অপেক্ষাকেও চেনায়। তেমনই কিছু অপেক্ষা, জীবনের অপেক্ষার গল্প বলতে আসছেন পরিচালক অভিজিৎ শ্রী দাস।
দীর্ঘ জীবনের শেষ সঞ্চয়গুলিকে জড়ো করে কাছের মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দিতে চায়, প্রিয়জনের থেকে বিচ্ছিন্ন এরকম বহু মানুষ। ঠিক যেমনটা আত্মসন্তুষ্টির পথ খুঁজতে থাকেন অলকানন্দা ও আনন্দ। দুর্গাপুজোর প্রেক্ষাপটে ক্রমশ নিরুদ্দেশ হতে থাকা মানুষগুলিকে খুঁজে বেড়ায় তাঁরা। দীর্ঘদিন পর তাঁদের মেয়ে মৃণ্ময়ী বাড়ি ফিরে আসে মিজানুরের সঙ্গে।
একসময়ের ছিঁড়ে যাওয়া সম্পর্কগুলোকে আবার জুড়তে বসে দু’জনে। অলকানন্দা একে একে যেন হারাতে থাকে তাঁর জীবনের মূল্যবান সঞ্চয়। নিজের মতো করে আকস্মিক কিছু ঘটনা ঘটিয়ে চলে অলকানন্দা, প্রবহমান মুহূর্তের বাস্তব এবং অবাস্তবতার মাঝে দাঁড়িয়ে অনুধাবন করে চলে জীবনের কঠিন সারাংশের উপসংহারটুকু। তবুও তাঁর মনে অপেক্ষা থেকে যায়। এমনই কিছু জীবন, যারা অপেক্ষা করে যায়, তাঁদের গল্প বলে ‘বিজয়ার পরে।
আর ও পড়ুন কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে মৃত ৫২
আসছে অভিজিৎ দাস পরিচালিত এবং এসআর জুপিটার মোশন পিকচারস প্রযোজিত নতুন ছবি ‘বিজয়ার পরে’। ছবির কাস্টিংয়ে রয়েছে চমক। অভিনয় করছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, মীর আফসার আলি, দীপঙ্কর দে, মমতা শংকর ও আরও অন্যান্যরা। ‘বিজয়ার পরে’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনা করছেন রণজয় ভট্টাচার্য এবং সিনেমাটোগ্রাফির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সুপ্রিয় দত্ত। আগামী ডিসেম্বর মাসেই হবে এই ছবির শ্যুট।
নতুন ছবি সম্পর্কে অভিজিৎ বললেন, “দীর্ঘ সময় ধরে বিজ্ঞাপনের ছবি তৈরি করতে গিয়ে মানুষের প্রতিদিনের জীবন বৈচিত্রের গল্প খুঁজতে হয়েছে। লিখতে হয়েছে স্বল্প পরিসরে। সম্পূর্ণ গল্প না বলতে পারার খামতি থাকছিল। সেই সব গল্প শুনতে গিয়ে মনে হয়েছিল, তাঁরা সবটা বলছেন না অথবা বলার মতো মানুষ খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই একদিন অনিয়মেই তাঁদের গল্প শুনতে বেরিয়ে পড়েছিলাম।”
অভিজিৎ আরও জানান, নেহাতই গেরস্থালির কাজ করতে করতে গল্প বলেছেন বহু মানুষ। যাঁরা চলে গিয়েছেন বা যাঁরা এখনও টিকে রয়েছেন, অপেক্ষার স্মৃতি ঘেঁটে যাঁদের কালবেলা একাই কাটে, সে সব কথা ধরা পড়বে এই ছবিতে। দুর্গাপুজোর প্রেক্ষাপটে গুমোট, অভিমানি কিছু কথারই মনকেমন গল্প বলবে ‘বিজয়ার পরে’।
উল্লেখ্য, ‘বিজয়ার পরে’, মন কেমনের গল্প বলবে মীর -স্বস্তিকা। আসলে বাঙালির রন্ধ্রে রন্ধ্রে জড়িয়ে থাকা এক আবেগ, এক উৎসবের নাম হল বিজয়া। মনখারাপের রেশ নিয়ে বিজয়া আসে প্রতিবছর। সময় বয়ে চলেছে নদীর স্রোতের ন্যায়। আর মানবজীবনে যত সময় ফুরিয়ে আসে, প্রত্যেকটা জীবনের কিছু গল্প বলার তাগিদ ক্রমশ বেড়ে যায়। বিজয়া আবার আগমনীর অপেক্ষাকেও চেনায়। তেমনই কিছু অপেক্ষা, জীবনের অপেক্ষার গল্প বলতে আসছেন পরিচালক অভিজিৎ শ্রী দাস।দীর্ঘ জীবনের শেষ সঞ্চয়গুলিকে জড়ো করে কাছের মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দিতে চায়, প্রিয়জনের থেকে বিচ্ছিন্ন এরকম বহু মানুষ। ঠিক যেমনটা আত্মসন্তুষ্টির পথ খুঁজতে থাকেন অলকানন্দা ও আনন্দ।
দুর্গাপুজোর প্রেক্ষাপটে ক্রমশ নিরুদ্দেশ হতে থাকা মানুষগুলিকে খুঁজে বেড়ায় তাঁরা। দীর্ঘদিন পর তাঁদের মেয়ে মৃণ্ময়ী বাড়ি ফিরে আসে মিজানুরের সঙ্গে।একসময়ের ছিঁড়ে যাওয়া সম্পর্কগুলোকে আবার জুড়তে বসে দু’জনে। অলকানন্দা একে একে যেন হারাতে থাকে তাঁর জীবনের মূল্যবান সঞ্চয়। নিজের মতো করে আকস্মিক কিছু ঘটনা ঘটিয়ে চলে অলকানন্দা, প্রবহমান মুহূর্তের বাস্তব এবং অবাস্তবতার মাঝে দাঁড়িয়ে অনুধাবন করে চলে জীবনের কঠিন সারাংশের উপসংহারটুকু। তবুও তাঁর মনে অপেক্ষা থেকে যায়। এমনই কিছু জীবন, যারা অপেক্ষা করে যায়, তাঁদের গল্প বলে ‘বিজয়ার পরে।