মালদার হবিবপুরে শক্তি বৃদ্ধি হল তৃণমূল কংগ্রেসের

মালদার হবিবপুরে শক্তি বৃদ্ধি হল তৃণমূল কংগ্রেসের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
কোচবিহারে

মালদার হবিবপুরে শক্তি বৃদ্ধি হল তৃণমূল কংগ্রেসের। মালদায় আরো একটি গ্রাম পঞ্চায়েতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল কংগ্রেস।বিজেপির শক্ত ঘাঁটি হবিবপুরে শক্তি বৃদ্ধি হল তৃণমূল কংগ্রেসের। কানতুরকা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্যা মায়া বর্মন যোগ দিলেন রাজ্যের শাসক দলে। এর ফলে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল কংগ্রেস।

 

লোভের বশবর্তী হয়ে অথবা ভয়ে বিজেপি সদস্যরা দল ত্যাগ করছেন প্রতিক্রিয়া বিজেপির। উন্নয়নে সামিল হতে তৃণমূলে আসছেন প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের।গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে হবিবপুর ব্লকের কানতুরকা গ্রাম পঞ্চায়েতের 12 টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস তিনটি, তৃণমূল কংগ্রেস দুটি, সিপিএম দুটি এবং বিজেপি পাঁচটি আসন দখল করে।

 

তৃণমূল এবং সিপিএমের সমর্থনে বোর্ড গঠন করে কংগ্রেস। মাস তিনেক আগে প্রধান রবিলাল হাঁসদা সহ কংগ্রেসের দুইজন এবং সিপিএমের দুইজন তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন। তৃণমূলের সদস্য সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় 6।যদিও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে দূরে ছিল তৃণমূল কংগ্রেস।

 

বিজেপি সদস্যা মায়া বর্মন তৃণমূলে যোগদান করায় ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপিতে থেকে কাজ করা যাচ্ছিল না। মুখ্যমন্ত্রীর উন্নয়নে শামিল হতে তাই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলাম প্রতিক্রিয়া যোগদানকারী বিজেপি সদস্যা মায়া বর্মনের।

 

 

আর ও পড়ুন  কলকাতার বুকের এমন কিছু জায়গা যা রাত নামলেই হানাবাড়িতে পরিণত হয়

 

 

জেলা বিজেপি সভাপতি গোবিন্দ চন্দ্র মন্ডল বলেন, কোথাও লোভের বশবর্তী হয়ে আবার কোথাও ভয়ের কারণে বিজেপি সদস্যরা দল ত্যাগ করছেন।

 

জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র শুভময় বসু বলেন, বিজেপিতে আর কেউ থাকতে চাইছেন না। মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়নের সামিল হতে সবাই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করতে চাইছেন। যাদের ভাবমূর্তি ভালো এমন সদস্য-সদস্যাদের তৃণমূলে নেওয়া হচ্ছে। ভয় ভীতি প্রদর্শনের কোন বিষয় নেই।

 

উল্লেখ্য, মালদার হবিবপুরে শক্তি বৃদ্ধি হল তৃণমূল কংগ্রেসের। মালদায় আরো একটি গ্রাম পঞ্চায়েতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল কংগ্রেস।বিজেপির শক্ত ঘাঁটি হবিবপুরে শক্তি বৃদ্ধি হল তৃণমূল কংগ্রেসের। কানতুরকা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্যা মায়া বর্মন যোগ দিলেন রাজ্যের শাসক দলে।

 

এর ফলে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল কংগ্রেস।লোভের বশবর্তী হয়ে অথবা ভয়ে বিজেপি সদস্যরা দল ত্যাগ করছেন প্রতিক্রিয়া বিজেপির। উন্নয়নে সামিল হতে তৃণমূলে আসছেন প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের।গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে হবিবপুর ব্লকের কানতুরকা গ্রাম পঞ্চায়েতের 12 টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস তিনটি, তৃণমূল কংগ্রেস দুটি, সিপিএম দুটি এবং বিজেপি পাঁচটি আসন দখল করে। তৃণমূল এবং সিপিএমের সমর্থনে বোর্ড গঠন করে কংগ্রেস। মাস তিনেক আগে প্রধান রবিলাল হাঁসদা সহ কংগ্রেসের দুইজন এবং সিপিএমের দুইজন তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন। তৃণমূলের সদস্য সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় 6।যদিও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে দূরে ছিল তৃণমূল কংগ্রেস।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top