সেনচেল ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙচুয়ারিতে দেখা মিলল মুনাল পাখির। ১৭৮ বছর পর সেনচেল ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙচুয়ারিতে ফের দেখা মিলল মুনাল পাখির। হিমালয়ের রেঞ্জের বিভিন্ন অভয়ারণ্যে এই পাখির হদিশ মিললেও প্রায় ১৭৮ বছর এস ডব্লিউ এস বা সেনচেন ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারিতে মুনাল বা স্যাটায়ার ট্রাগোপানের দেখা মেলেনি সূত্রের খবর চলতি বছরের আগস্টে একটি ছবিতে তিনটি মুনাল পাখির দেখা মেলে এরপর অনুসন্ধান করে স্যাংচুয়ারি কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত হয় অন্তত তিনটি পুরুষ মুনাল পাখি রয়েছে এস ডব্লুউ এস এলাকায়।
এই প্রজাতির আরো কোন পাখির এখানে রয়েছে কিনা থাকলে তারা কত সংখ্যায় রয়েছে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আরো অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ১৭৮ বছর পরে বিরল প্রজাতির মুনালের দেখা মেলায় উৎসাহিত বন্যপ্রাণ এবং পক্ষীবিদ। তাদের মতে এত দীর্ঘ সময় পর একটি প্রজাতির পাখির যখন সন্ধান মেলে তখন বুঝতে হবে ওই পাখির জন্য আদর্শ পরিবেশ ওই এলাকায় তৈরি করা সম্ভব হয়েছে অর্থাৎ বনভূমি বেড়েছে খাদ্যের পর্যাপ্ত সংস্থান রয়েছে ওই এলাকায়।
এবার প্রয়োজন মুনাল পাখি সংরক্ষণের। যেমনভাবে পাহাড়ে রেড পান্ডা সংরক্ষণ করে তার সংখ্যা বৃদ্ধি করা গিয়েছে গত এক দশক ধরে ঠিক সেই রকম কোন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এক্ষেত্রে নেয়া যেতে পারে একইসঙ্গে পাখির সুরক্ষার বিষয়টি নজর রাখা উচিত চোরা শিকারিদের হাত থেকে এই ধরনের দুর্লভ এবং অত্যন্ত বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির পাখি কে রক্ষা করা রীতিমতো চ্যালেঞ্জের।
আর ও পড়ুন জাওয়াদের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভূমি ও গাছ পুজো সুন্দরবনবাসীর
উল্লেখ্য, সেনচেল ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙচুয়ারিতে দেখা মিলল মুনাল পাখির। ১৭৮ বছর পর সেনচেল ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙচুয়ারিতে ফের দেখা মিলল মুনাল পাখির। হিমালয়ের রেঞ্জের বিভিন্ন অভয়ারণ্যে এই পাখির হদিশ মিললেও প্রায় ১৭৮ বছর এস ডব্লিউ এস বা সেনচেন ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারিতে মুনাল বা স্যাটায়ার ট্রাগোপানের দেখা মেলেনি সূত্রের খবর চলতি বছরের আগস্টে একটি ছবিতে তিনটি মুনাল পাখির দেখা মেলে এরপর অনুসন্ধান করে স্যাংচুয়ারি কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত হয় অন্তত তিনটি পুরুষ মুনাল পাখি রয়েছে এস ডব্লুউ এস এলাকায়।
এই প্রজাতির আরো কোন পাখির এখানে রয়েছে কিনা থাকলে তারা কত সংখ্যায় রয়েছে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আরো অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ১৭৮ বছর পরে বিরল প্রজাতির মুনালের দেখা মেলায় উৎসাহিত বন্যপ্রাণ এবং পক্ষীবিদ। তাদের মতে এত দীর্ঘ সময় পর একটি প্রজাতির পাখির যখন সন্ধান মেলে তখন বুঝতে হবে ওই পাখির জন্য আদর্শ পরিবেশ ওই এলাকায় তৈরি করা সম্ভব হয়েছে অর্থাৎ বনভূমি বেড়েছে খাদ্যের পর্যাপ্ত সংস্থান রয়েছে ওই এলাকায়।