সুন্দরবনের জনালয়ে ফের বাঘের পায়ের ছাপে আতঙ্ক ছড়িয়েছে

সুন্দরবনের জনালয়ে ফের বাঘের পায়ের ছাপে আতঙ্ক ছড়িয়েছে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
জনালয়ে

সুন্দরবনের জনালয়ে ফের বাঘের পায়ের ছাপে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।ফের বাঘের ছাপ দেখে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সুন্দরবনের মৈপীঠ উপকূল থানা এলাকায়। রবিবার সকালে গুড়গুড়িয়া-ভুবনেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েতের পূর্ব দেবীপুর গ্রামে ঠাকুরান নদীর চরে বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা।

 

খবর দেওয়া হয় বনদপ্তর ও মৈপীঠ উপকূল থানার পুলিশ কে। রায়দিঘির রেঞ্জার, কুলতলির চিতুরি বিট অফিসার সহ বনদপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকা ঘুরে দেখেন। বাঘের পায়ের ছাপ পরীক্ষাও করেন তাঁরা। পরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বনবিভাগের এক আধিকারিক বলেন, খবর পাওয়ার পরেই এলাকায় গিয়ে জোরদার তল্লাশি চালানো হয়েছে।

 

কিন্তু বাঘ বেরিয়ে থাকলেও আজমলমারি ১ নম্বর জঙ্গলে ঢুকে গিয়েছে। গ্রামবাসীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবুও নজরদারি চালাচ্ছেন বনদপ্তরের কর্মীরা।গত ৩০ নভেম্বর এই পঞ্চায়েত এলাকার মনসাতলা গ্রামে বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছিল স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। পরপর এই ঘটনায় এলাকায় ব্যপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এদিন তন্ময় মহাপাত্র বলে এক বাসিন্দার ঘরের পাশেই কাদামাটিতে বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছে।

 

সকালে পায়ের ছাপ দেখে মনে হয়েছে সুন্দরবনের রাজা আশপাশেই কোনও ঘাঁটি মেরে রয়ে গিয়েছে। বনদপ্তর থেকে আশ্বাস দিলেও আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না। তাঁরা বলেন, জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নদী সাঁতরে বাঘের লোকালয়ে চলে আসার ঘটনা নতুন নয়। শীতের এই সময়েই বাঘের উপদ্রব বৃদ্ধি পায়।

 

সব সময়েই আতঙ্কে থাকতে হয় আমাদের। তাঁদের অভিযোগ, গ্রাম নদীর পাড়েই। গ্রামে বৈদ্যুতিক পোস্ট রয়েছে। কিন্তু এখনও পোস্টে আলো দেওয়া হয়নি। তাই বাঘের ভয়কে সঙ্গে নিয়েই রাতে অন্ধকারে থাকতে হয়।

 

আর ও পড়ুন  ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যেই ফের বাড়ল দেশে করোনা সংক্রমণ

 

উল্লেখ্য, সুন্দরবনের জনালয়ে ফের বাঘের পায়ের ছাপে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।ফের বাঘের ছাপ দেখে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সুন্দরবনের মৈপীঠ উপকূল থানা এলাকায়। রবিবার সকালে গুড়গুড়িয়া-ভুবনেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েতের পূর্ব দেবীপুর গ্রামে ঠাকুরান নদীর চরে বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা।খবর দেওয়া হয় বনদপ্তর ও মৈপীঠ উপকূল থানার পুলিশ কে। রায়দিঘির রেঞ্জার, কুলতলির চিতুরি বিট অফিসার সহ বনদপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকা ঘুরে দেখেন। বাঘের পায়ের ছাপ পরীক্ষাও করেন তাঁরা।

 

পরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বনবিভাগের এক আধিকারিক বলেন, খবর পাওয়ার পরেই এলাকায় গিয়ে জোরদার তল্লাশি চালানো হয়েছে।কিন্তু বাঘ বেরিয়ে থাকলেও আজমলমারি ১ নম্বর জঙ্গলে ঢুকে গিয়েছে। গ্রামবাসীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবুও নজরদারি চালাচ্ছেন বনদপ্তরের কর্মীরা।গত ৩০ নভেম্বর এই পঞ্চায়েত এলাকার মনসাতলা গ্রামে বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছিল স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। পরপর এই ঘটনায় এলাকায় ব্যপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এদিন তন্ময় মহাপাত্র বলে এক বাসিন্দার ঘরের পাশেই কাদামাটিতে বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছে। কিন্তু বাঘ বেরিয়ে থাকলেও আজমলমারি ১ নম্বর জঙ্গলে ঢুকে গিয়েছে। গ্রামবাসীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

 

তবুও নজরদারি চালাচ্ছেন বনদপ্তরের কর্মীরা।গত ৩০ নভেম্বর এই পঞ্চায়েত এলাকার মনসাতলা গ্রামে বাঘের পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছিল স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। পরপর এই ঘটনায় এলাকায় ব্যপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এদিন তন্ময় মহাপাত্র বলে এক বাসিন্দার ঘরের পাশেই কাদামাটিতে বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছে। সকালে পায়ের ছাপ দেখে মনে হয়েছে সুন্দরবনের রাজা আশপাশেই কোনও ঘাঁটি মেরে রয়ে গিয়েছে। বনদপ্তর থেকে আশ্বাস দিলেও আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না। তাঁরা বলেন, জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নদী সাঁতরে বাঘের লোকালয়ে চলে আসার ঘটনা নতুন নয়। শীতের এই সময়েই বাঘের উপদ্রব বৃদ্ধি পায়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top