গঙ্গার ঘাটে মরা কুমির উদ্ধার, এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য। হুগলি জেলার শ্রীরামপুর পৌরসভার অন্তর্গত দুই নম্বর ওয়ার্ডে গঙ্গার ধারে কালিবাবুর শ্মশান ঘাটে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি গঙ্গার ঘাটে মৃত কুমির দেখতে পাওয়া যায়। সম্ভবত জলে অন্য কোথা থেকে ভেসে এসে এই ঘাটে আটকে যায় বলে সাধারণ মানুষের ধারণা।
এলাকার বাসিন্দারা জানান এ ধরনের ঘটনা এই ঘাটে হয়তো প্রথম তবে কুমির কোথা থেকে এলো তা তারা বুঝে উঠতে পারছেন না এ প্রসঙ্গে শ্রীরামপুর পৌরসভার পৌর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য জানান কুমির মরা হলেও একটা ভয়-ভীতি সাধারণ মানুষের মধ্যে কাজ করবে কারণ এই গঙ্গার ঘাটে অনেক মানুষ যেমন চান করতে আসেন পাশাপাশি অনেকে আচার অনুষ্ঠানের কাজও করে থাকেন তাই সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ভয় ভীতি কাজ করছে।
ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট এর সঙ্গে কথা হয়েছে আরো ভালোভাবে এটার বিষয়ে দেখতে, যাতে সাধারণ মানুষের কোন অসুবিধা না হয় এছাড়াও তিনি ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট এ ফোন করে তাদের নিয়ে এই কুমিরের মৃতদেহ কে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করেন শ্রীরামপুরের মহকুমা শাসক কে তিনি জানিয়েছেন এই বিষয়ে কিছু ব্যবস্থা নিতে। বনদপ্তর আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে মরা কুমির কে নিয়ে তারা গড়চুমুক রওনা হন সেখানে এই কুমির এর ময়নাতদন্ত করে জানা যাবে কি কারনে মৃত্যু বলে জানালেন এক আধিকারিক।
আর ও পড়ুন দুই দিনাজপুর নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠকে কি বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ?
উল্লেখ্য, গঙ্গার ঘাটে মরা কুমির উদ্ধার, এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য। হুগলি জেলার শ্রীরামপুর পৌরসভার অন্তর্গত দুই নম্বর ওয়ার্ডে গঙ্গার ধারে কালিবাবুর শ্মশান ঘাটে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি গঙ্গার ঘাটে মৃত কুমির দেখতে পাওয়া যায়। সম্ভবত জলে অন্য কোথা থেকে ভেসে এসে এই ঘাটে আটকে যায় বলে সাধারণ মানুষের ধারণা।এলাকার বাসিন্দারা জানান এ ধরনের ঘটনা এই ঘাটে হয়তো প্রথম তবে কুমির কোথা থেকে এলো তা তারা বুঝে উঠতে পারছেন না এ প্রসঙ্গে শ্রীরামপুর পৌরসভার পৌর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য জানান কুমির মরা হলেও একটা ভয়-ভীতি সাধারণ মানুষের মধ্যে কাজ করবে কারণ এই গঙ্গার ঘাটে অনেক মানুষ যেমন চান করতে আসেন পাশাপাশি অনেকে আচার অনুষ্ঠানের কাজও করে থাকেন তাই সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ভয় ভীতি কাজ করছে।
ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট এর সঙ্গে কথা হয়েছে আরো ভালোভাবে এটার বিষয়ে দেখতে, যাতে সাধারণ মানুষের কোন অসুবিধা না হয় এছাড়াও তিনি ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট এ ফোন করে তাদের নিয়ে এই কুমিরের মৃতদেহ কে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করেন শ্রীরামপুরের মহকুমা শাসক কে তিনি জানিয়েছেন এই বিষয়ে কিছু ব্যবস্থা নিতে। বনদপ্তর আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে মরা কুমির কে নিয়ে তারা গড়চুমুক রওনা হন সেখানে এই কুমির এর ময়নাতদন্ত করে জানা যাবে কি কারনে মৃত্যু বলে জানালেন এক আধিকারিক।
গঙ্গার ঘাটে মরা কুমির উদ্ধার, এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য। হুগলি জেলার শ্রীরামপুর পৌরসভার অন্তর্গত দুই নম্বর ওয়ার্ডে গঙ্গার ধারে কালিবাবুর শ্মশান ঘাটে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি গঙ্গার ঘাটে মৃত কুমির দেখতে পাওয়া যায়। সম্ভবত জলে অন্য কোথা থেকে ভেসে এসে এই ঘাটে আটকে যায় বলে সাধারণ মানুষের ধারণা।
এলাকার বাসিন্দারা জানান এ ধরনের ঘটনা এই ঘাটে হয়তো প্রথম তবে কুমির কোথা থেকে এলো তা তারা বুঝে উঠতে পারছেন না এ প্রসঙ্গে শ্রীরামপুর পৌরসভার পৌর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য জানান কুমির মরা হলেও একটা ভয়-ভীতি সাধারণ মানুষের মধ্যে কাজ করবে কারণ এই গঙ্গার ঘাটে অনেক মানুষ যেমন চান করতে আসেন পাশাপাশি অনেকে আচার অনুষ্ঠানের কাজও করে থাকেন তাই সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ভয় ভীতি কাজ করছে।