জাওয়াদের বৃষ্টিতে তছনছ ঝাড়গ্রামের চাষিদের বিঘার পর বিঘা পরিপক্ক আমন ধান

জাওয়াদের বৃষ্টিতে তছনছ ঝাড়গ্রামের চাষিদের বিঘার পর বিঘা পরিপক্ক আমন ধান

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
তছনছ

জাওয়াদের বৃষ্টিতে তছনছ ঝাড়গ্রামের চাষিদের বিঘার পর বিঘা পরিপক্ক আমন ধান। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ থেকে তৈরি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার সঙ্গে ঝাড়গ্ৰাম জেলাতেও টানা দু’দিন বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে তছনছ হয়েছে জেলার চাষিদের বিঘার পর বিঘা পরিপক্ক আমন ধান।

 

ঝড় বৃষ্টি কাটিয়ে আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেও এখনো চাষিদের ধান জলে ভাসছে। মাঠ থেকে জল নামলে মাঠের ধান ঘরে তুলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুরের ধান চাষিরা। চাষিরা দিনভর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মাঠের কাটা ধান গাছ জমির উঁচু জায়গায় শুকনো করতে। পাশাপাশি যে সমস্ত জমির ধান এখনো কাটা হয়নি সেই জমির জল মাঠ থেকে বের করার চেষ্টা করছেন।

 

এই মুহূর্তে গোপীবল্লভপুর ১ নম্বর ব্লকের আলমপুর, টোপগেড়িয়া এলাকার ধান চাষিরা আশায় বসে রয়েছেন চাষের ক্ষয়ক্ষতির জন্য পাবেন সরকারি সাহায্য।কোন কোন চাষি আবার আমন ধান চাষের আগে কৃষি দফতরে শস্য বীমা করেছেন বলে দাবি করছেন। চাষিদের অভিযোগ শস্য বীমা করলেও চাষের এই ব্যপক ক্ষতি থেকে ক্ষতিপূরণ মিলবে কিনা তার নিশ্চয়তা নেই।কারণ এলাকার ক্ষয়ক্ষতি বিবেচনার জন্য আসেনি কোন আধিকারিক।

 

আর ও  পড়ুন    ভেঙ্গে পড়লো সেনা কপ্টার, আশঙ্কাজনক বিপিন রাওয়াত, উদ্ধার ১১ টি দেহ

 

তবে এবিষয়ে ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুর ১ নম্বর ব্লকের কৃষি দফতরে যোগাযোগ করা হলে কৃষি দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে জেলা স্তরে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। তবে শস্য বীমা থেকে চাষিরা ক্ষতিপূরণ পাবেন কিনা সেটা অনেকটাই এলাকার স্যাটেলাইট ইমেজ এবং বীমা কোম্পানির তথ্যের উপর নির্ভর করে। তবে নিম্নচাপের কারণে চাষের সমুহ ক্ষতি এবং সরকারি সাহায্যের ব্যপারে অনিশ্চয়তায় মাথায় হাত গোপীবল্লভপুরের ধান চাষিদের।

 

উল্লেখ্য,জাওয়াদের বৃষ্টিতে তছনছ ঝাড়গ্রামের চাষিদের বিঘার পর বিঘা পরিপক্ক আমন ধান। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ থেকে তৈরি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার সঙ্গে ঝাড়গ্ৰাম জেলাতেও টানা দু’দিন বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে তছনছ হয়েছে জেলার চাষিদের বিঘার পর বিঘা পরিপক্ক আমন ধান।ঝড় বৃষ্টি কাটিয়ে আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেও এখনো চাষিদের ধান জলে ভাসছে। মাঠ থেকে জল নামলে মাঠের ধান ঘরে তুলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুরের ধান চাষিরা।

 

চাষিরা দিনভর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মাঠের কাটা ধান গাছ জমির উঁচু জায়গায় শুকনো করতে। পাশাপাশি যে সমস্ত জমির ধান এখনো কাটা হয়নি সেই জমির জল মাঠ থেকে বের করার চেষ্টা করছেন।এই মুহূর্তে গোপীবল্লভপুর ১ নম্বর ব্লকের আলমপুর, টোপগেড়িয়া এলাকার ধান চাষিরা আশায় বসে রয়েছেন চাষের ক্ষয়ক্ষতির জন্য পাবেন সরকারি সাহায্য।কোন কোন চাষি আবার আমন ধান চাষের আগে কৃষি দফতরে শস্য বীমা করেছেন বলে দাবি করছেন। চাষিদের অভিযোগ শস্য বীমা করলেও চাষের এই ব্যপক ক্ষতি থেকে ক্ষতিপূরণ মিলবে কিনা তার নিশ্চয়তা নেই।কারণ এলাকার ক্ষয়ক্ষতি বিবেচনার জন্য আসেনি কোন আধিকারিক।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top