শস্য সুরক্ষার জন্য বীমার উপর একশো শতাংশ জোর দিয়েছে সরকার। যেভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে তাতে করে একশো শতাংশ শস্য সুরক্ষার জন্য বীমার উপর জোর দিয়েছে সরকার। শস্য বীমার আওতার বাইরে একজনও কৃষক যাতে না থাকে সেদিকে জোর দিতে বৃহস্পতিবার পূর্ব বর্ধমান জেলাপরিষদের উদ্যোগে জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বর্ধমান সংস্কৃতির অ্যানেক্স হলে এই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদার সহ কৃষিদপ্তরের আধিকারিকরা। এদিন প্রদীপবাবু বলেন, “কৃষককে বীমার গুরুত্ব বোঝাতে হবে। রাজ্যসরকার চাইছে কৃষকের একশো শতাংশ শস্য সুরক্ষা থাক। একজন কৃষক যতটা জমি চাষ করছে ততটাই জমির জন্য শস্য বীমা করাতে পারবে।
যে কৃষক জমি চাষ করছে সেই কৃষকের নামে যদি জমির রেকর্ড না থাকে তাহলে জনপ্রতিনিধিরা সাটিফিকেট দিলেই কৃষক সেই জমিরও শস্য বীমা করাতে পারবে। আর যাদের নামে জমির রেকর্ড আছে তারা সহজেই শস্যবীমা করতে পারবে। কৃষকরা যাতে শস্যবীমা করে সেজন্য কৃষকদের নিয়ে শিবিরের আয়োজন করে সচেতনতা বাড়াতে হবে।“
আর ও পড়ুন মহুয়া মৈত্রকে সাবধান করলেন মুখ্যমন্ত্রী, কী বললেন? জানুন
কৃষি দপ্তর সূত্রে খবর, জেলায় ৪ লক্ষ ৫৫ হাজার ৭৬৩ জন কৃষক আছেন। তার মধ্যে বীমার আওতায় আছেন, ৩ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৭১ জন। এদিন কোন কোন ফসলের উপর কত জন কৃষক ইতিমধ্যে শস্যবীমার ফলে ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন তার তথ্যও তুলে ধরা হয়। জানা যায়, আলুর জন্য ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত শস্যবীমা করতে পারবে কৃষক।
পূর্ব বর্ধমান জেলাপরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধাড়া জানান, “সমস্ত কৃষকরা যাতে বীমার আওতায় আসেন তার জন্য তৃণমূল স্তর পর্যন্ত প্রচার করতে হবে। প্রয়োজনে পাড়ায় পাড়ায় ঢোল পিটিয়ে বা মাইক প্রচার করে কৃষককে শস্যবীমা করার জন্য প্রচার করতে হবে।
উল্লেখ্য, শস্য সুরক্ষার জন্য বীমার উপর একশো শতাংশ জোর দিয়েছে সরকার। যেভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে তাতে করে একশো শতাংশ শস্য সুরক্ষার জন্য বীমার উপর জোর দিয়েছে সরকার। শস্য বীমার আওতার বাইরে একজনও কৃষক যাতে না থাকে সেদিকে জোর দিতে বৃহস্পতিবার পূর্ব বর্ধমান জেলাপরিষদের উদ্যোগে জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বর্ধমান সংস্কৃতির অ্যানেক্স হলে এই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদার সহ কৃষিদপ্তরের আধিকারিকরা। এদিন প্রদীপবাবু বলেন, “কৃষককে বীমার গুরুত্ব বোঝাতে হবে। রাজ্যসরকার চাইছে কৃষকের একশো শতাংশ শস্য সুরক্ষা থাক। একজন কৃষক যতটা জমি চাষ করছে ততটাই জমির জন্য শস্য বীমা করাতে পারবে।