হাসপাতাল চত্বরের সামনের অংশ ভাসছে সুলভ শৌচাগারের ট্যাঙ্কের জলে। একদিকে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়ানো,দুই পা এগোলেই কোভিডের আইসোলেশন ওয়ার্ড, তার পাশেই প্রসূতি বিভাগ।প্রায় প্রতিদিন হাসপাতাল চত্বরের এই গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সামনের অংশে ভাসছে সুলভ শৌচাগারের ট্যাঙ্কের জলে। এই ঘটনা জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি এলাকায়।
দুর্গন্ধের জেরে টেকা দায় হয়ে দাড়িয়েছে রোগী এবং তাদের পরিবার সহ অ্যাম্বুলেন্স চালকদের।বারংবার বিষয়টি জানিয়ে কোনো সমাধান হয়নি।ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতাল চত্বরে পুরসভায় উদ্যোগে নির্মিত শৌচালয়ের ট্যাঙ্ক ফেটে ভোগান্তি হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স চালক থেকে শুরু করে হাসপাতালে আসা সাধারন মানুষদের। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন থেকে সুলভ শৌচালয়ের ট্যাঙ্কের মুখের কিছুটা অংশ খোলা রয়েছে।
সেখান থেকেই জল ছড়িয়ে পড়ছে হাসপাতাল চত্বরে। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ অ্যাম্বুলেন্স চালক সহ আশেপাশের দোকানদাররা। ট্যাঙ্কের মুখের এই অবস্থায় যেকোনো মুহুর্তে ঘটতে পারে বড় সড় দুর্ঘটনা বলে আশঙ্কা অ্যাম্বুলেন্স চালকদের। হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগ দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ রোগীরাও। অ্যাম্বুলেন্স চালকরা জানান, রোগীকে পরিষেবা দিতে তারা সদা সক্রিয়, কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে তারা অস্বস্তিকর এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দিন কাটাচ্ছেন।
আর ও পড়ুন বিদ্যালয়ে রাতের অন্ধকারে তালা ভেঙে একের পর এক দুঃসাহসিক চুরি
এমনিতেই চারদিকে করোনার আতঙ্ক এরমধ্যে নোংরা জলের উপর দিয়ে তাদের যাতায়াত করে রোগী পরিষেবা দিতে হচ্ছে। তারা চাইছে কর্তৃপক্ষ দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করুক। এবিষয়ে ধূপগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা: সুরজিৎ ঘোষ বলেন, সুলভ শৌচালয়টি পৌরসভার অধীনে। কিছুদিন আগে থেকেই এই সমস্যাটা হচ্ছে এবিষয়ে তিনি পুরো কর্তৃপক্ষের কাছে মৌখিক আবেদন রেখেছেন। কিন্তু এখনো কোনো সুরাহা হয়নি।
উল্লেখ্য,হাসপাতাল চত্বরের সামনের অংশ ভাসছে সুলভ শৌচাগারের ট্যাঙ্কের জলে। একদিকে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়ানো,দুই পা এগোলেই কোভিডের আইসোলেশন ওয়ার্ড, তার পাশেই প্রসূতি বিভাগ।প্রায় প্রতিদিন হাসপাতাল চত্বরের এই গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সামনের অংশে ভাসছে সুলভ শৌচাগারের ট্যাঙ্কের জলে।দুর্গন্ধের জেরে টেকা দায় হয়ে দাড়িয়েছে রোগী এবং তাদের পরিবার সহ অ্যাম্বুলেন্স চালকদের।বারংবার বিষয়টি জানিয়ে কোনো সমাধান হয়নি।ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতাল চত্বরে পুরসভায় উদ্যোগে নির্মিত শৌচালয়ের ট্যাঙ্ক ফেটে ভোগান্তি হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স চালক থেকে শুরু করে হাসপাতালে আসা সাধারন মানুষদের। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন থেকে সুলভ শৌচালয়ের ট্যাঙ্কের মুখের কিছুটা অংশ খোলা রয়েছে।