বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে নানা অনুষ্ঠান ফুলবাড়ীতে

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে নানা অনুষ্ঠান ফুলবাড়ীতে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
সুবর্ণ

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে নানা অনুষ্ঠান ফুলবাড়ীতে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষ‍্যে ফুলবাড়ী সীমান্ত চেকপোস্ট এর জিরো পয়েন্টে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ এবং বিজিবি এর যৌথ উদ্যোগে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার এর আইজি রবি গান্ধী সহ অন্যান্য আধিকারিকরা এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা।

 

এদিন উভয় দেশের তরফে মিষ্টিমুখ এবং পুষ্পস্তবক দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা প্রদান করা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।রবি গান্ধী বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক বরাবরই ভালো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের প্রধান লড়াই হয়েছিল তেসরা ডিসেম্বর থেকে ১৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদেরকে স্মরণ করতে যৌথ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

 

বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা জানান, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য অসংখ্য বিএসএফ জওয়ান শহীদ হয়েছেন। ভারত সরকার যদি সহযোগিতা না করতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশ স্বাধীন হত না। স্বাধীনতা অর্জনে দুই দেশের মানুষের যে আত্ম বলিদান সেই ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতেই এদিনের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

 

আর ও পড়ুন    জলপাইগুড়ির ডেঙ্গুয়াঝাড় চা বাগানে ভাল্লুকের আতঙ্ক

 

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে নানা অনুষ্ঠান হলো শিলিগুড়ির  ফুলবাড়ীতে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষ‍্যে ফুলবাড়ী সীমান্ত চেকপোস্ট এর জিরো পয়েন্টে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ এবং বিজিবি এর যৌথ উদ্যোগে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার এর আইজি রবি গান্ধী সহ অন্যান্য আধিকারিকরা এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা। এদিন উভয় দেশের তরফে মিষ্টিমুখ এবং পুষ্পস্তবক দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়।

 

পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা প্রদান করা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।রবি গান্ধী বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক বরাবরই ভালো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের প্রধান লড়াই হয়েছিল তেসরা ডিসেম্বর থেকে ১৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদেরকে স্মরণ করতে যৌথ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top