ঐতিহ্যবাহী আমডাঙা করুণাময়ী কালী মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি। শতাব্দী প্রাচীন এই মন্দিরের জানালা ভেঙে বিগ্রহের স্বর্ণ অলংকার সহ অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী চুরি করে দুষ্কৃতীরা । যার আনুমানিক মূল্য কয়েক কোটি টাকা। চুরির খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকে গ্রামবাসীরা।
গ্রামবাসীরা দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে 34 নম্বর জাতীয় সড়কের উপরে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখায় ও রাস্তা অবরোধ করেন । ঘটনাস্থলে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার আমডাঙা থানার পুলিশ পৌঁছে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনে। আমডাঙা থানার কয়েক শ মিটার এর মধ্যেই এই করুণাময়ী মন্দির। মন্দিরে সিসিটিভি ও রাইফেলধারী পুলিশি নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও কিভাবে এই চুরি হলো তা নিয়ে দ্বন্দ্বে মন্দির কর্তৃপক্ষ।
মন্দিরের নিরাপত্তা প্রতিদিন আমডাঙ্গা থানা থেকে দুজন করে রাইফেলধারী পুলিশ থাকে। অন্যান্য দিনের মতো শনিবারও সেই নিরাপত্তা দায়িত্বে ছিলেন পুলিশ কর্মীরা। স্থানীয় বিধায়ক রফিকুর রহমান জানান মায়ের বিগ্রহ স্পর্শ করলেই সাইরেন বেজে ওঠার কথা । কিন্তু কোন কারণে সেই সাইরেন বাজে নি সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে পুলিশকে।
বিধায়ক নিজেই আমডাঙা থানার পুলিশের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন। এর পরেই বিধায়ক এর অনুগামীরা মন্দিরের বর্তমান পরিচালন কমিটির বিরুদ্ধে মূল ফটকের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে আমডাঙা থানার পুলিশ।
আর ওপড়ুন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন রাইয়ের আঘাতে ফিলিপাইনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০৮
উল্লেখ্য, ঐতিহ্যবাহী আমডাঙা করুণাময়ী কালী মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি। শতাব্দী প্রাচীন এই মন্দিরের জানালা ভেঙে বিগ্রহের স্বর্ণ অলংকার সহ অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী চুরি করে দুষ্কৃতীরা । যার আনুমানিক মূল্য কয়েক কোটি টাকা। চুরির খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকে গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীরা দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে 34 নম্বর জাতীয় সড়কের উপরে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখায় ও রাস্তা অবরোধ করেন ।
ঘটনাস্থলে আমডাঙা থানার পুলিশ পৌঁছে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনে। আমডাঙা থানার কয়েক শ মিটার এর মধ্যেই এই করুণাময়ী মন্দির। মন্দিরে সিসিটিভি ও রাইফেলধারী পুলিশি নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও কিভাবে এই চুরি হলো তা নিয়ে দ্বন্দ্বে মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দিরের নিরাপত্তা প্রতিদিন আমডাঙ্গা থানা থেকে দুজন করে রাইফেলধারী পুলিশ থাকে। অন্যান্য দিনের মতো শনিবারও সেই নিরাপত্তা দায়িত্বে ছিলেন পুলিশ কর্মীরা। স্থানীয় বিধায়ক রফিকুর রহমান জানান মায়ের বিগ্রহ স্পর্শ করলেই সাইরেন বেজে ওঠার কথা । কিন্তু কোন কারণে সেই সাইরেন বাজে নি সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে পুলিশকে।