সোমবার বাজার খুলতেই সেনসেক্স ১২০০ পয়েন্টের বেশি নেমে গিয়েছে। ওমিক্রন নিয়ে যেভাবে সারা বিশ্বে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে তার প্রভাব শেয়ারবাজারেও যথেষ্ট চোখে পড়ছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এদিন সেনসেক্স ৫৬ হাজারের নিচে নেমে গিয়েছে। অন্যদিকে নিফটি তিনশো পয়েন্টের বেশি পতন হয়েছে। এবং সেটাও ১৭ হাজারের অনেকটা নিচে নেমে গিয়েছে।
বাজাজ ফিনান্স, টাটা স্টিল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এনটিপিসি, এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের শেয়ার সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে সান ফার্মা গোষ্ঠীর শেয়ার একমাত্র নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাড়তে থাকা মুদ্রাস্ফীতি, রাষ্ট্রীয় ব্যাঙ্ক নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা, দারুণভাবে বাড়তে থাকা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ইত্যাদি বাজারকে অরক্ষিত করে দিয়েছে। তবে এই নেতিবাচক অবস্থা খুব বেশি দিন থাকবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট খুব দ্রুত ছড়ালেও তা এখন ও পর্যন্ত মারাত্মক প্রাণঘাতী বলে জানা যায়নি। ফলে মনে করা হচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি বাজারের এই অবস্থা কেটে যাবে।
আর ও পড়ুন ঐতিহ্যবাহী আমডাঙা করুণাময়ী কালী মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি
উল্লেখ্য, সোমবার বাজার খুলতেই সেনসেক্স ১২০০ পয়েন্টের বেশি নেমে গিয়েছে। ওমিক্রন নিয়ে যেভাবে সারা বিশ্বে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে তার প্রভাব শেয়ারবাজারেও যথেষ্ট চোখে পড়ছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এদিন সেনসেক্স ৫৬ হাজারের নিচে নেমে গিয়েছে। অন্যদিকে নিফটি তিনশো পয়েন্টের বেশি পতন হয়েছে। এবং সেটাও ১৭ হাজারের অনেকটা নিচে নেমে গিয়েছে।বাজাজ ফিনান্স, টাটা স্টিল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এনটিপিসি, এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের শেয়ার সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
অন্যদিকে সান ফার্মা গোষ্ঠীর শেয়ার একমাত্র নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাড়তে থাকা মুদ্রাস্ফীতি, রাষ্ট্রীয় ব্যাঙ্ক নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা, দারুণভাবে বাড়তে থাকা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ইত্যাদি বাজারকে অরক্ষিত করে দিয়েছে। তবে এই নেতিবাচক অবস্থা খুব বেশি দিন থাকবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।