অ্যাম্বুল্যান্সে অক্সিজেন শেষ! দমবন্ধ হয়ে রোগীমৃত্যু। অ্যাম্বুল্যান্সে অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ায় মাঝপথে কাতরাতে কাতরাতে মারা গেল কোভিড রোগী। শেষপর্যন্ত স্থানীয় এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের অ্যাম্বুল্যান্সে দেহ পৌঁছল হাসপাতালে। থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার। ঘটনাস্থল, জলপাইগুড়ি। মর্মান্তিক ঘটনায় শোকের ছায়া জলপাইগুড়িতে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ মানতে চায়নি। ওই রোগী পরিবারর বিরুদ্ধে অ্যাম্বুল্য়ান্স চালককে মারধরের অভিযোগ তুলেছে।
জলপাইগুড়ি সার্ফের মোড় এলাকায় বাসিন্দা অনির্বাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (৪২)। শ্বাসকষ্ট সহ অন্যান্য শারিরীক অসুস্থতার জন্য গত ১৯ ডিসেম্বর তাকে ভর্তি করা হয়েছিল জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেদিনই করোনা রিপোর্ট পজিটিভি আসে। রাতে যথারীতি রোগীকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় জলপাইগুড়ির কোভিড হাসপাতালে। এদিন বিকেলে শারীরিক অবস্থায় অবনতি হয় অনির্বাণের। এরপর কোভিড হাসপাতাল থেকে যখন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখনই ঘটে বিপত্তি। মাঝ রাস্তায় অ্যাম্বুলান্সের অক্সিজেন শেষ হয়ে যায় বলে অভিযোগ।
এমনকী, রোগীকে ফেলে পালান অ্যাম্বুল্যান্সের চালক! শেষপর্যন্ত মারা যান বছর ৪২-র ওই যুবক। নীয় এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের অ্যাম্বুল্যান্সে তাঁর দেহ আনা হয় জলপাইগুড়ি কোভিড হাসপাতালে। ঘটনাস্থলে যায় পুলিসও। জলপাইগুড়ি কোভিড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন মৃতের পরিবার। লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে।
আর ও পড়ুন সীমান্তে এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
যদিও কোভিড হাসপাতালে সুপারের দাবি, ‘রোগীর কিডনি সমস্যা ছিল। পরে আবার করোনা আক্রান্ত হন। পরিবারের লোকেদের অ্যাম্বুল্যান্স চালকে নিগ্রহ করেছে। সেকারণেই সে পালিয়েছে’। লিখিত অভিযোগ পেলে অবশ্য তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এই ঘটনায় উদ্বেপ প্রকাশ করেছেন অনেকে। কী করে অ্যাম্বুল্যান্সের অক্সিজেন শেষ হয়ে যেতে পারে, সে ব্য়াপারে প্রশ্ন তুলেছেন। অক্সিজনের মাত্রা কতটা ছিল, তা কেন আগে থেকে দেখা হয়নি, সে প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।
উল্লেখ্য, অ্যাম্বুল্যান্সে অক্সিজেন শেষ! দমবন্ধ হয়ে রোগীমৃত্যু। অ্যাম্বুল্যান্সে অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ায় মাঝপথে কাতরাতে কাতরাতে মারা গেল কোভিড রোগী। শেষপর্যন্ত স্থানীয় এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের অ্যাম্বুল্যান্সে দেহ পৌঁছল হাসপাতালে। থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার। ঘটনাস্থল, জলপাইগুড়ি। মর্মান্তিক ঘটনায় শোকের ছায়া জলপাইগুড়িতে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ মানতে চায়নি। ওই রোগী পরিবারর বিরুদ্ধে অ্যাম্বুল্য়ান্স চালককে মারধরের অভিযোগ তুলেছে। জলপাইগুড়ি সার্ফের মোড় এলাকায় বাসিন্দা অনির্বাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (৪২)।
শ্বাসকষ্ট সহ অন্যান্য শারিরীক অসুস্থতার জন্য গত ১৯ ডিসেম্বর তাকে ভর্তি করা হয়েছিল জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেদিনই করোনা রিপোর্ট পজিটিভি আসে। রাতে যথারীতি রোগীকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় জলপাইগুড়ির কোভিড হাসপাতালে। এদিন বিকেলে শারীরিক অবস্থায় অবনতি হয় অনির্বাণের। এরপর কোভিড হাসপাতাল থেকে যখন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখনই ঘটে বিপত্তি। মাঝ রাস্তায় অ্যাম্বুলান্সের অক্সিজেন শেষ হয়ে যায় বলে অভিযোগ।