ফের কলকাতা শহরে ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ মিললো। জানা যাচ্ছে আয়ারল্যান্ড ফেরত এক যুবকের শরীরে এই ভাইরাস মিলেছে। বর্তমানে আলিপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। জানা যাচ্ছে ২৭ বছরের ওই যুবক আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন থেকে কলকাতায় ফিরেছিলেন। দমদম বিমানবন্দরে তাঁর কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। তার আগে ডাবলিনেও তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। বাড়িতে ফিরে অসুস্থতা বোধ করলে তাঁর করোনা পরীক্ষা হয়।
করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসায় তিনি আলিপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর নুমনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো হয়। সেই রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। অর্থাৎ, জানা গিয়েছে তিনি করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনে আক্রান্ত। বর্তমানে স্থিতিশীল ওই যুবক আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় আসার পর কোভিডবিধি মেনে বাড়িতেই ছিলেন তিনি। গত মঙ্গলবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
এদিকে স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই যুবকের সংস্পর্শে যাঁরা এসেছিলেন, সেই সব ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁদের নুমনা পরীক্ষা করা হবে। ১৪ দিন পর্যবেক্ষণেও রাখা হবে। উল্লেখ্য, রাজ্যে ওমিক্রনের সংক্রমণ রুখতে বিদেশ ফেরত যাত্রীদের জন্য ইতিমধ্যেই কড়া নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কলকাতা বিমানবন্দরে যেসকল আন্তর্জাতিক যাত্রীদের কোভিড পজিটিভ পাওয়া যাবে, তাঁদের সবাইকেই রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের ঠিক করে দেওয়া হেলথ ফেসিলিটিতে বাধ্যতামূলকভাবে থাকতে হবে।
আর ও পড়ুন দীঘায় ফের কাঁকড়া খেয়ে মৃত্যু হলো এক তরুণীর
বিদেশ ফেরত কোভিড পজিটিভ রোগীদের ক্ষেত্রে কোনও হোম আইসোলেশন চলবে না। এর পাশাপাশি বিদেশ থেকে ফেরার ১৪ দিনের মধ্যে যদি কোনও ‘হাই রিস্ক’ দেশ থেকে আসা যাত্রীদের কেউ কোভিড পজিটিভ হন, তাহলে তাঁদেরকেও হাসপাতালের আইসোলেশনেই থাকতে হবে। জেনোম সিকোয়েন্সিংয়ের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তাঁদের হাসাপাতালের আইসোলেশনে থাকা বাধ্যতামূলক। এমনকি, হাসপাতালের আইসোলেশনেও এদের অন্য কোভিড রোগীদের থেকে আলাদা জায়গায় রাখতে হবে। এরপর জেনোম সিকোয়েন্সিং রিপোর্টে যদি কারও ওমিক্রন পজিটিভ ধরা পড়ে, তাহলে ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে তাঁদের ২ বার RT-PCR টেস্ট করতে হবে। সেই রিপোর্ট নেগেটিভ না আসা পর্যন্ত তাঁদেরকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া যাবে না। রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পরই তাঁদের হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে।
উল্লেখ্য, ফের কলকাতা শহরে ওমিক্রন আক্রান্তের হদিশ মিললো। জানা যাচ্ছে আয়ারল্যান্ড ফেরত এক যুবকের শরীরে এই ভাইরাস মিলেছে। বর্তমানে আলিপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। জানা যাচ্ছে ২৭ বছরের ওই যুবক আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন থেকে কলকাতায় ফিরেছিলেন। দমদম বিমানবন্দরে তাঁর কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল।
তার আগে ডাবলিনেও তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। বাড়িতে ফিরে অসুস্থতা বোধ করলে তাঁর করোনা পরীক্ষা হয়। করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসায় তিনি আলিপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর নুমনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো হয়। সেই রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। অর্থাৎ, জানা গিয়েছে তিনি করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনে আক্রান্ত। বর্তমানে স্থিতিশীল ওই যুবক আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় আসার পর কোভিডবিধি মেনে বাড়িতেই ছিলেন তিনি। গত মঙ্গলবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।