ইছামতির পাড়ে টাকিতে পর্যটকের ঢল। ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যেই বছরের শেষ দিন উদযাপন করতে ইছামতি পাড়ে টাকিতে পর্যটকের ঢল। ২০২১ সাল কখনো করোনা আতঙ্ক আবার কখনো ইয়াশ ও জাওয়াদের মতো ঝড়ের আতঙ্কে বিপর্যস্ত হয়েছে মানুষ। দীর্ঘদিন পরে মুক্তির স্বাদ পেতে বছর শেষ দিনে পর্যটকরা ভিড় জমাচ্ছেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার ইছামতি পাড়ের টাকিতে।
হাজার হাজার পর্যটক বসিরহাট মহকুমার টাকি পর্যটন কেন্দ্রে আসার ছবি ধরা পড়লো। সুন্দরবন সহ কলকাতা, বারাসাত সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসে ভিড় জমাচ্ছেন টাকিতে। কেউ রাজবাড়ী ঘাটে, কেউ মিনি সুন্দরবনে আবার কেউবা ইছামতি পক্ষে নৌবহরের মাধ্যমে নিজেদের শেষ দিনটুকু চেটেপুটে উপভোগ করছেন। বহু মানুষ এখানে পিকনিক করতেও আসছেন।
তারা নিজেদের মতো করে রান্নাবান্না থেকে শুরু করে নাচ গানে মেতে আছেন। চলছে সেল্ফি তোলা। এক কথায় বলা যেতে পারে ২০২১ এর গ্লানি কাটিয়ে ওমিক্রনের আতঙ্ক উপেক্ষা করছ শেষদিনে ২০২২ কে স্বাগত জানাতে উৎসুক টাকিতে আগত পর্যটকরা।
আর ও পড়ুন ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়ীতে নেমেছে পর্যটকদের ঢল
উল্লেখ্য, ইছামতির পাড়ে টাকিতে পর্যটকের ঢল। ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যেই বছরের শেষ দিন উদযাপন করতে ইছামতি পাড়ে টাকিতে পর্যটকের ঢল। ২০২১ সাল কখনো করোনা আতঙ্ক আবার কখনো ইয়াশ ও জাওয়াদের মতো ঝড়ের আতঙ্কে বিপর্যস্ত হয়েছে মানুষ। দীর্ঘদিন পরে মুক্তির স্বাদ পেতে বছর শেষ দিনে পর্যটকরা ভিড় জমাচ্ছেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার ইছামতি পাড়ের টাকিতে।হাজার হাজার পর্যটক বসিরহাট মহকুমার টাকি পর্যটন কেন্দ্রে আসার ছবি ধরা পড়লো। সুন্দরবন সহ কলকাতা, বারাসাত সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসে ভিড় জমাচ্ছেন টাকিতে।
কেউ রাজবাড়ী ঘাটে, কেউ মিনি সুন্দরবনে আবার কেউবা ইছামতি পক্ষে নৌবহরের মাধ্যমে নিজেদের শেষ দিনটুকু চেটেপুটে উপভোগ করছেন। বহু মানুষ এখানে পিকনিক করতেও আসছেন।তারা নিজেদের মতো করে রান্নাবান্না থেকে শুরু করে নাচ গানে মেতে আছেন। চলছে সেল্ফি তোলা। এক কথায় বলা যেতে পারে ২০২১ এর গ্লানি কাটিয়ে ওমিক্রনের আতঙ্ক উপেক্ষা করছ শেষদিনে ২০২২ কে স্বাগত জানাতে উৎসুক টাকিতে আগত পর্যটকরা।