তারাপীঠে উপছে পড়ল ভক্তদের ভিড়। করোনা থেকে অমিক্রন। সমস্ত ভ্রুকুটিকে উপেক্ষা করেই তারাপীঠে উপছে পড়ল তারাপীঠে ভক্তদের ভিড়। বছরের শেষ দিনে মা তারাকে পুজো দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ভির জমিয়েছেন পুর্ন্যার্থীরা। অধিকাংশের মুখে নেই মাস্ক।
শিকেয় উঠেছে দূরত্ববিধি। তীর্থক্ষেত্রের পাশাপাশি বর্তমানে তারাপীঠ পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়েছে। পুর্ন্যার্থীদের পাশপাশি শীতের মরসুমে বহু পর্যটক তারাপীঠে আসেন পিঠে রোদ নিয়ে বনভোজন সারতে। ২৫ ডিসেম্বরে থেকে সেই ভিড় শুরু হলেও আজ বছরের শেষ দিন সেই ভিড় কয়েকগুণ বেরেছে। কার্যত করোনা হারিয়ে পুরোন বছরের সমস্ত গ্লানি মুছে ফেলে নতুন বছর যাতে ভালোভাবে কাটে পুনার্থিরা সেই প্রার্থনা করছেন মা তারার কাছে।
এদিকে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে সব রকম ব্যবস্থা নিয়েছে মন্দির কতৃপক্ষ। মাস্ক ছাড়া মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না পুর্ন্যার্থীদের। তবে মন্দির থেকেই নেমেই মাস্ক থাকছে না কারও মুখে। মন্দির কমিটি সমাজিক দুরত্ববিধি মেনে পুজো দেওয়ার উপর জোর দিলেও তাকে থোড়াই কেয়ার করে পুজো দিচ্ছেন পুনার্থীরা।
আর ও পড়ুন বছরের শেষ দিনে পুরুলিয়ার প্রতিটি স্পটে পিকনিক পার্টির ভিড়
উল্লেখ্য, তারাপীঠে উপছে পড়ল ভক্তদের ভিড়। করোনা থেকে অমিক্রন। সমস্ত ভ্রুকুটিকে উপেক্ষা করেই তারাপীঠে উপছে পড়ল তারাপীঠে ভক্তদের ভিড়। বছরের শেষ দিনে মা তারাকে পুজো দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ভির জমিয়েছেন পুর্ন্যার্থীরা। অধিকাংশের মুখে নেই মাস্ক। শিকেয় উঠেছে দূরত্ববিধি। তীর্থক্ষেত্রের পাশাপাশি বর্তমানে তারাপীঠ পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়েছে। পুর্ন্যার্থীদের পাশপাশি শীতের মরসুমে বহু পর্যটক তারাপীঠে আসেন পিঠে রোদ নিয়ে বনভোজন সারতে। ২৫ ডিসেম্বরে থেকে সেই ভিড় শুরু হলেও আজ বছরের শেষ দিন সেই ভিড় কয়েকগুণ বেরেছে।
কার্যত করোনা হারিয়ে পুরোন বছরের সমস্ত গ্লানি মুছে ফেলে নতুন বছর যাতে ভালোভাবে কাটে পুনার্থিরা সেই প্রার্থনা করছেন মা তারার কাছে। এদিকে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে সব রকম ব্যবস্থা নিয়েছে মন্দির কতৃপক্ষ। মাস্ক ছাড়া মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না পুর্ন্যার্থীদের। তবে মন্দির থেকেই নেমেই মাস্ক থাকছে না কারও মুখে। মন্দির কমিটি সমাজিক দুরত্ববিধি মেনে পুজো দেওয়ার উপর জোর দিলেও তাকে থোড়াই কেয়ার করে পুজো দিচ্ছেন পুনার্থীরা।