বর্ষবরণের রাতে ধুপগুড়িতে হাতির হানা । বর্ষবরনের রাতে এলাকায় হাতির হানা,একাধিক বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর।প্রানে বাঁচলেন ঘরে থাকা ঘুমন্ত পরিবার।ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার গভীর রাতে ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারী ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের নিরঞ্জনপাট বাগান পাড়া এলাকায়।জানা যায়
এদিন রাত ১০ টা নাগাদ সোনাকালি জঙ্গল থেকে একটি হাতি ঐ এলাকায় ঢুকে পড়ে।ঢুকেই খগেন রায় নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে তান্ডব চালিয়ে ঘর ভাঙতে শুরু করে।সেই সময় ঘরে ঘুমোচ্ছিলেন খগেন রায়ের মা বয়স্কা বৃদ্ধা।হাতির উপস্থিতি টের পেয়ে হাতির উপর নজর রাখছিলেন।আচমকাই ঘর ভেঙে বৃদ্ধা যে বিছানায় ঘুমোচ্ছিলেন সেটি হাতি শুড় দিয়ে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেয়।খগেন রায় কোনো রকমে তার মা কে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে আসে।
এরপর পর আরো তিনটি বাড়ি ভাঙচুর করে হাতিটি।একটি বাড়ির সামনে থাকা দোকানও ভাঙচুর করে।এদিকে ঘটনার খবর দেওয়া হয় বনদফতরে। খবর পেয়ে বনকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। এদিকে স্থানীয়রাই বাজি পটকা ফাটিয়ে হাতি তাড়াতে থাকে।প্রায় ২ ঘন্টার চেষ্টায় হাতিটিকে জঙ্গলে ফেরানো যায়।
আর ও পড়ুন ধামসা মাদলের তালে বর্ষ শেষ ও বর্ষ বরণের উৎসবে মাতলেন বাঁকুড়ার আদিবাসীরা
উল্লেখ্য, বর্ষবরণের রাতে ধুপগুড়িতে হাতির হানা । বর্ষবরনের রাতে এলাকায় হাতির হানা,একাধিক বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর।প্রানে বাঁচলেন ঘরে থাকা ঘুমন্ত পরিবার।ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার গভীর রাতে ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারী ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের নিরঞ্জনপাট বাগান পাড়া এলাকায়।জানা যায়এদিন রাত ১০ টা নাগাদ সোনাকালি জঙ্গল থেকে একটি হাতি ঐ এলাকায় ঢুকে পড়ে।ঢুকেই খগেন রায় নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে তান্ডব চালিয়ে ঘর ভাঙতে শুরু করে।
সেই সময় ঘরে ঘুমোচ্ছিলেন খগেন রায়ের মা বয়স্কা বৃদ্ধা।হাতির উপস্থিতি টের পেয়ে হাতির উপর নজর রাখছিলেন।আচমকাই ঘর ভেঙে বৃদ্ধা যে বিছানায় ঘুমোচ্ছিলেন সেটি হাতি শুড় দিয়ে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেয়।খগেন রায় কোনো রকমে তার মা কে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে আসে।এরপর পর আরো তিনটি বাড়ি ভাঙচুর করে হাতিটি।একটি বাড়ির সামনে থাকা দোকানও ভাঙচুর করে।এদিকে ঘটনার খবর দেওয়া হয় বনদফতরে। খবর পেয়ে বনকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। এদিকে স্থানীয়রাই বাজি পটকা ফাটিয়ে হাতি তাড়াতে থাকে।প্রায় ২ ঘন্টার চেষ্টায় হাতিটিকে জঙ্গলে ফেরানো যায়।