করোনা থেকে বাঁচতে কী কী খাওয়া উচিত, আর কী কী খাওয়া উচিত নয়? জানুন। রাজ্যে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনার সংক্রমণ। পরিস্থিতি ক্রমশ জটিলতার দিকে পা বাড়াচ্ছে। অধিকাংশ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে মৃদু উপসর্গ থাকছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। আবার অনেকেই করোনা আক্রান্ত, অথচ শরীরে কোনও উপসর্গ নেই। তৃতীয় ঢেউ নিয়ে ইতিমধ্যেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকলেই কোভিডকে জয় করা যাবে। এর জন্য খাদ্যতালিকায় বিশেষ পরিবর্তন আনা জরুরি।
চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। চিনি মেশানো চা বা মিষ্টি দেওয়া খাবার না খাওয়াই উচিত এই সময়। এর বদলে মরশুমি ফল খান প্রচুর। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। উপসর্গ না থাকলেও কোভিড আক্রান্ত হলেই অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমতে থাকে। নুন রক্তচাপ বাড়ায়। করোনা আবহে দৈনিক ৫ গ্রামের বেশি নুন খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা।
শীতের সময় ঘন ঘন চা, কফি খাবেন না। এর ফলে শরীর শুকিয়ে যায়। দুধ, দইয়ে প্রোবায়োটিক থাকে। যা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। আদা-রসুন-পেঁয়াজ-হলুদ চারটি আনাজ প্রাকৃতিকভাবে শরীরের ইমিউনিটি বুস্ট করে। করোনাকালে রোজ এগুলো খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে অ্যালকোহল, সিগারেট, তৈলাক্ত, মশলাদার, আধসিদ্ধ খাবার খেতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা। এমনকী ফ্রিজে রাখা কোনও ঠান্ডা খাবার সরাসরি খেতেও বারণ করছেন তাঁরা।
আর ও পড়ুন রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজারের গন্ডি পার করে ফেললো
উল্লেখ্য, রাজ্যে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনার সংক্রমণ। পরিস্থিতি ক্অরমশ জটলতার দিকে পা বাড়াচ্ধিছে। অধিকাংশ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে মৃদু উপসর্গ থাকছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। আবার অনেকেই করোনা আক্রান্ত, অথচ শরীরে কোনও উপসর্গ নেই। তৃতীয় ঢেউ নিয়ে ইতিমধ্যেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকলেই কোভিডকে জয় করা যাবে। এর জন্য খাদ্যতালিকায় বিশেষ পরিবর্তন আনা জরুরি।
চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। চিনি মেশানো চা বা মিষ্টি দেওয়া খাবার না খাওয়াই উচিত এই সময়। এর বদলে মরশুমি ফল খান প্রচুর। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। উপসর্গ না থাকলেও কোভিড আক্রান্ত হলেই অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমতে থাকে। নুন রক্তচাপ বাড়ায়। করোনা আবহে দৈনিক ৫ গ্রামের বেশি নুন খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। শীতের সময় ঘন ঘন চা, কফি খাবেন না। এর ফলে শরীর শুকিয়ে যায়। দুধ, দইয়ে প্রোবায়োটিক থাকে। যা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
আদা-রসুন-পেঁয়াজ-হলুদ চারটি আনাজ প্রাকৃতিকভাবে শরীরের ইমিউনিটি বুস্ট করে। করোনাকালে রোজ এগুলো খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে অ্যালকোহল, সিগারেট, তৈলাক্ত, মশলাদার, আধসিদ্ধ খাবার খেতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা। এমনকী ফ্রিজে রাখা কোনও ঠান্ডা খাবার সরাসরি খেতেও বারণ করছেন তাঁরা।