সুন্দরবনের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হল বাঘিনীকে। সোমবার বিকালে সুন্দরবনের পঞ্চমুখানী চার নম্বর জঙ্গল এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হল পূর্ণ বয়স্ক বাঘিনীকে।পাশাপাশি লাহিড়ীপুর অঞ্চলের চরঘেরী এলাকায় যে বাঘটি ঢুকে ছিল,সেই বাঘটি এদিন ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নদী সাঁতরে চলে যায় তার নিজের ডেরায়।এদিন সকালে বনকমীর্রা এবং স্থানীয় মানুষজন দেখতে বাঘের ছাপ চরঘেরী নদীর চরে।
ফলে বাঘটি সেখান থেকে নদীতে নেমে সাঁতার কেটে তার নিজের ডেরায় চলে যায়।আর এই ঘটনায় স্বতির নিঃশ্বাস ফেলে স্থানীয় মানুষজন থেকে শুরু করে বনকমীর্রা।বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ঝিলা নদীতে সাঁতার কেটে একটি বাঘিনী ঢুকে পড়ে গোসাবার কুমীরমারি অঞ্চলের বাগনা অফিস পাড়া গ্রামে।আর বাঘিনীর পায়ের ছাপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা।
এমনকি তাদের নজরে পড়ে এলাকার বাসিন্দা হরিপদ মন্ডল ও নিতাই সরদারের কলাবাগানে বাঘিনী ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে।গ্রামবাসীরা টর্চ লাইট আর লাঠি নিয়ে সতর্ক ভাবে নজর রাখতে শুরু করেন।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বনদফতরের কর্মীরা।রাতেই নেট জাল দিয়ে ঘিরে ফেলে এলাকা।এরপর বনকর্মীরা ঘুমপাড়ানী গুলি চালিয়ে কাবু করেন বাঘিনীকে।কাবু হতে জালদিয়ে জড়িয়ে তাকে খাঁচা বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয় বাগনা ফরেস্ট ক্যাম্পে।সেখানেই চলে বাঘিনীর চিকিৎসা।
আর ও পড়ুন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোড়ানো এক গ্রাম, যেখানে আজও পৌঁছায়নি করোনা!
এরপর চিকিৎসকরা বাঘিনীকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে এদিন সুন্দরবনের পঞ্চমুখানীর চার নম্বর জঙ্গল এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয় বাঘিনীকে।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর তাপস দাস জানান কুমিরমারির লোকালয়ে যে বাঘিনী ঢুকে পড়ে ছিল,তাকে ঘুমপাড়ানি গুলি করে কাবু করা হয়।এরপর বাঘিনীকে নিয়ে যাওয়া হয়ে ছিল ফরেস্ট ক্যাম্পে।সেখানে চলে বাঘিনীর চিকিৎসা।
বর্তমানে বাঘিনী সুস্থ।চিকিৎসকরা ছেড়ে দেওয়া কথা বললে সুন্দরবনের জঙ্গল এলাকায় বাঘিনীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।তিনি আরও বলেন চরঘেরী এলাকায় যে বাঘটি ঢুকে ছিল,সেই বাঘটি ও তার জঙ্গলে চলে গিয়েছে তা বোঝা যায় বাঘের পায়ের ছাপ দেখে।তবে এখনও পর্যন্ত চরঘেরী এলাকায় সজাগ নজর রেখেছে বনকমীর্রা।
উল্লেখ্য,সুন্দরবনের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হল বাঘিনীকে। সোমবার বিকালে সুন্দরবনের পঞ্চমুখানী চার নম্বর জঙ্গল এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হল পূর্ণ বয়স্ক বাঘিনীকে।পাশাপাশি লাহিড়ীপুর অঞ্চলের চরঘেরী এলাকায় যে বাঘটি ঢুকে ছিল,সেই বাঘটি এদিন ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নদী সাঁতরে চলে যায় তার নিজের ডেরায়।
এদিন সকালে বনকমীর্রা এবং স্থানীয় মানুষজন দেখতে বাঘের ছাপ চরঘেরী নদীর চরে।ফলে বাঘটি সেখান থেকে নদীতে নেমে সাঁতার কেটে তার নিজের ডেরায় চলে যায়।আর এই ঘটনায় স্বতির নিঃশ্বাস ফেলে স্থানীয় মানুষজন থেকে শুরু করে বনকমীর্রা।বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ঝিলা নদীতে সাঁতার কেটে একটি বাঘিনী ঢুকে পড়ে গোসাবার কুমীরমারি অঞ্চলের বাগনা অফিস পাড়া গ্রামে।আর বাঘিনীর পায়ের ছাপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা।