গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়ার নামে ৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা

গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়ার নামে ৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
ডিলারশিপ

গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়ার নামে ৭ লক্ষ টাকার প্রতরণা। এবার গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে প্রতরণার ফাঁদে এক যুবক। ওই যুবকের কাছ থেকে ৭ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ৩৯ দফায় তিনি পেমেন্ট অ্যাপের মাধ্যমে টাকা জমা দিয়েছেন। টাকা জমা দেওয়ার পর তাঁর মনে হয়, তিনি প্রতারিত হয়েছেন। এরপরই তিনি দেওয়ানদিঘি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দেওয়ানদিঘি থানার বণ্ডুলের সুমন ঘোষ কয়েকমাস আগে গুগল সাইটে গিয়ে এলপিজির বিজ্ঞাপন দেখে ডিলারশিপ নেওয়ার জন্য আবেদন করেন।

 

অনলাইনে তিনি আবেদন জমা দেন। আবেদন করার পরেরদিনই তাঁর কাছে একটি মেইল আসে। ইন্ডিয়ান অয়েল কের্পারেশনের নামে মেইল করে তাঁকে অনুমোদন পত্র দেওয়া হয়। তাঁকে একটি মেইল আইডি দেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর তাঁর কাছে একটি নম্বর থেকে ফোন আসে। একটি গ্যাস সংস্থার মুম্বই অফিসের ম্যানেজার পরিচয় দিয়ে ফোন করে ওই ব্যক্তি তাঁকে ১ হাজার ডোমেস্টিক সিলিন্ডারের লাইসেন্স করে দেবে বলে আশ্বাস দেয়। তার জন্য তাঁকে ৮ লক্ষ টাকা দিতে হবে বলে জানানো হয়।

 

তাতে বিশ্বাস করে কয়েক মাসে ৩৯ বার তিনি পেমেন্ট অ্যাপের মাধ্যমে ৪টি অ্যাকাউন্টে ৫৯৫টি সিলিন্ডারের দাম বাবদ ৫ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা এবং রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ১ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৭১ টাকা জমা করেন। পরবর্তীকালে তাঁকে আরও টাকা জমা করতে বলা হয়। টাকা জমা দেওয়ার পরও তাঁকে কোনও গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়া হয়নি। ডিলারশিপও তিনি পাননি। এরপর অভিযোগ পেয়ে দেওয়ানদিঘি থানা ভুয়ো পরিচয়ে পরিকল্পনামাফিক প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের ধারায় মামলা রুজু করেছে। থানার এক অফিসার বলেন, তদন্ত শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে সাইবার থানার সাহায্য নেওয়া হবে। ব্যাংকিং লেনদেনের নথি খতিয়ে দেখা হবে।

 

আর ও পড়ুন    রাজ্যের করোনা বিধি নিয়ে যা বললেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ

 

উল্লেখ্য, গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়ার নামে ৭ লক্ষ টাকার প্রতরণা। এবার গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে প্রতরণার ফাঁদে এক যুবক। ওই যুবকের কাছ থেকে ৭ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ৩৯ দফায় তিনি পেমেন্ট অ্যাপের মাধ্যমে টাকা জমা দিয়েছেন। টাকা জমা দেওয়ার পর তাঁর মনে হয়, তিনি প্রতারিত হয়েছেন। এরপরই তিনি দেওয়ানদিঘি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দেওয়ানদিঘি থানার বণ্ডুলের সুমন ঘোষ কয়েকমাস আগে গুগল সাইটে গিয়ে এলপিজির বিজ্ঞাপন দেখে ডিলারশিপ নেওয়ার জন্য আবেদন করেন।

 

অনলাইনে তিনি আবেদন জমা দেন। আবেদন করার পরেরদিনই তাঁর কাছে একটি মেইল আসে। ইন্ডিয়ান অয়েল কের্পারেশনের নামে মেইল করে তাঁকে অনুমোদন পত্র দেওয়া হয়। তাঁকে একটি মেইল আইডি দেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর তাঁর কাছে একটি নম্বর থেকে ফোন আসে। একটি গ্যাস সংস্থার মুম্বই অফিসের ম্যানেজার পরিচয় দিয়ে ফোন করে ওই ব্যক্তি তাঁকে ১ হাজার ডোমেস্টিক সিলিন্ডারের লাইসেন্স করে দেবে বলে আশ্বাস দেয়। তার জন্য তাঁকে ৮ লক্ষ টাকা দিতে হবে বলে জানানো হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top