করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে কালীঘাট মন্দিরের গর্ভগৃহে ভক্তদের প্রবেশ নিষেধ হলো । রাজ্য জুড়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। বৃহস্পতিবার নতুন করে গোটা রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বাংলায় ১৫ হাজারেরও বেশি। এই পরিস্থিতিতে সতর্ক হল কালীঘাট মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দিরের তরফে জানিয়ে দেওয়া হলো, মন্দিরের গর্ভগৃহে ভক্তরা প্রবেশ করতে পারবেন না। ১১ থেকে ২৬ জানুয়ারি এই নিয়ম জারি থাকবে। তবে খোলা থাকবে মন্দির। ভক্তরা বাইরে থেকে পুজো দিতে পারবেন।
আর গর্ভগৃহে শুধুই ঢুকতে পারবেন পালাদার ও সেবায়েতরা। তাঁরা নিত্যপুজোর কাজ করতে পারবেন। এর আগে ভিড় এড়াতে ১ জানুয়ারি একই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভক্তদের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছিল গর্ভগৃহ। এদিকে, বৃহস্পতিবার রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত ১৫ হাজার ৪২১ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭ হাজার ৩৪৩ জন। আক্রান্তের সংখ্যা সুস্থতার সংখ্যার তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। যার ফলে বাড়ল অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা।
বৃহস্পতিবার রাজ্যের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪১ হাজার ১০১। সংক্রমণের নিরিখে প্রথম কলকাতা। আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৫৬৯ জন। যা বুধবারের থেকেও বেশি। তারপর রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এদিন সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৫৬০ জন। এই জেলাতেই মৃতের সংখ্যা সর্বাধিক। ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এছাড়া রাজ্যের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী।
আরও পড়ুন নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়ে এবার হুঙ্কার ছাড়লেন শুভেন্দু, কী বললেন?
উল্লেখ্য, রাজ্য জুড়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। বৃহস্পতিবার নতুন করে গোটা রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বাংলায় ১৫ হাজারেরও বেশি। এই পরিস্থিতিতে সতর্ক হল কালীঘাট মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দিরের তরফে জানিয়ে দেওয়া হলো, মন্দিরের গর্ভগৃহে ভক্তরা প্রবেশ করতে পারবেন না। ১১ থেকে ২৬ জানুয়ারি এই নিয়ম জারি থাকবে। তবে খোলা থাকবে মন্দির। ভক্তরা বাইরে থেকে পুজো দিতে পারবেন। আর গর্ভগৃহে শুধুই ঢুকতে পারবেন পালাদার ও সেবায়েতরা। তাঁরা নিত্যপুজোর কাজ করতে পারবেন। এর আগে ভিড় এড়াতে ১ জানুয়ারি একই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভক্তদের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছিল গর্ভগৃহ।
এদিকে, বৃহস্পতিবার রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত ১৫ হাজার ৪২১ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭ হাজার ৩৪৩ জন। আক্রান্তের সংখ্যা সুস্থতার সংখ্যার তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। যার ফলে বাড়ল অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা।