ভারতে আটকে থাকা ২১ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠানো হলো। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সেফ হোমে থাকা ২১ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠানো হলো। কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজ কল্যান দপ্তরের অধীনে প্রতিষ্ঠিত নারী ও শিশু পাচার রোধ বিষয়ক বিশেষ টাস্কফোর্সের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় ভারতে পাচারের শিকার ২১ জন জন বাংলাদেশী নারী ও শিশুকে আজ পেট্রাপোল বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে বহু বাংলাদেশি নারী ও শিশু বিভিন্ন সময়ে পাচার হয়ে কিংবা অবৈধভাবে বা ভুলক্রমে ভারতে এসে আটক হয়ে বিভিন্ন সেফ হোমে অবস্থান করছেন। ভারতে আসা আটককৃত ওই সব নারী ও শিশুদের বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ডিরেক্টরেট অব চাইল্ড রাইটস এন্ড ট্রাফিকিং কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় অবহিত করে।
বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন কলকাতা এসব সেফ হোমসমূহ পরিদর্শন করে আটককৃত বাংলাদেশী নারী ও শিশুদের তথ্য সংগ্রহ করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়কে অবহিত করে। পরবর্তীতে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাদের বাংলাদেশী নাগরিকত্ব যাচাইয়ের প্রক্রিয়া সম্পাদনের পর বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, কলকাতা ট্রাভেল পারমিটের প্রমাণীকরণ, ডকুমেন্টেশন ইস্যু করার মতো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া অতি দ্রুত সম্পাদন করে তাদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করে।
আর ও পড়ুন বিজেপি নেত্রীর পোস্টার ছেড়াকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছাড়াল কোচবিহারে
উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি ৩৮ জন, ২০ সেপ্টেম্বর ৩৭ জন এবং ৭ অক্টোবর ২০ জন নারী ও শিশুকে ফেরত পাঠানো হয়। এদিনের প্রত্যাবাসন ছলো বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর চতুর্থ প্রক্রিয়া। কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস সুত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশী নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার এই প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন কলকাতার প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) ও দূতালয় প্রধান শামীমা ইয়াসমীন স্মৃতির প্রতিনিধিত্বে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন কলকাতার একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের উপস্থিতিতে স্থানীয় জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নিকট ২১ জন নারী ও শিশুকে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
উল্লেখ্য, ভারতে আটকে থাকা ২১ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠানো হলো। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সেফ হোমে থাকা ২১ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠানো হলো। কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজ কল্যান দপ্তরের অধীনে প্রতিষ্ঠিত নারী ও শিশু পাচার রোধ বিষয়ক বিশেষ টাস্কফোর্সের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় ভারতে পাচারের শিকার ২১ জন জন বাংলাদেশী নারী ও শিশুকে আজ পেট্রাপোল বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে বহু বাংলাদেশি নারী ও শিশু বিভিন্ন সময়ে পাচার হয়ে কিংবা অবৈধভাবে বা ভুলক্রমে ভারতে এসে আটক হয়ে বিভিন্ন সেফ হোমে অবস্থান করছেন।
ভারতে আসা আটককৃত ওই সব নারী ও শিশুদের বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ডিরেক্টরেট অব চাইল্ড রাইটস এন্ড ট্রাফিকিং কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় অবহিত করে।