চন্দননগর কর্পোরেশনের অন্যতম বড় সমস্যা ভেঙ্গে পড়া স্বাস্থ্য পরিকাঠামো

চন্দননগর কর্পোরেশনের অন্যতম বড় সমস্যা ভেঙ্গে পড়া স্বাস্থ্য পরিকাঠামো

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
চন্দননগর

চন্দননগর কর্পোরেশনের অন্যতম বড় সমস্যা ভেঙ্গে পড়া স্বাস্থ্য পরিকাঠামো। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, নেই পরিকাঠামো, বেহাল স্বাস্থ্য পরিষেবা, নেই পর্যাপ্ত ডাক্তার, নার্স,চন্দননগর কর্পোরেশন অন্য তম বড় সমস্যা ভেঙ্গে পড়া স্বাস্থ্য পরিকাঠামো। চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল এর নূন্যতম পরিকাঠামো ভেঙ্গে পড়েছে। এছাড়াও কর্পোরেশন পরিচালিত স্বাস্থ্য কেন্দ্র দিশারী তার ও পরিকাঠামো তথৈবচ.

 

স্থানীয় মানুষের অভিযোগ মেশিনারিস আছে তাতে ঝুল পড়ছে, ডাক্তার নেই, নার্স নেই,টেকনিসিয়ান নেই, ফলত বাইরে থেকে ঝা চকচকে হলেও হাসপাতালের পরিকাঠামো কার্যত ভেঙ্গে পড়েছে।নূন্যতম পরিষেবা মানুষ এখানে পায়না, কোভিট পরিস্থিতি তে যে পরিষেবা পেয়েছে সেখানে রেড ভলেন্টিয়ারদের কথা মানুষ বলছেন। তারা বলছেন, কোভিট পরিস্থিতি তে মহকুমা হাসপাতাল কে কোভিট হাসপাতাল করা হয়েছিল কিন্তু তখন সাধারণ ভাবে যে সব মানুষ অসুস্থ হতেন তাদের কে যেতে হতো চুঁচুড়া হাসপাতালে।

 

আর ও  পড়ূন    করোনা আক্রান্ত হয়েছেন সকলের প্রিয় সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

 

চন্দননগর মহকুমা হাসপাতালে রোগীদের ট্রান্সফার করে দেওয়া হয় কলকাতায়.। চন্দননগর,তারকেশ্বর, হরিপাল, সিঙ্গুর এই বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ে এই মহকুমা হাসপাতাল, তাই দূরদুরন্ত থেকে রোগী এলেও পরিকাঠামো র অভাবে কলকাতা রেফার করে দেওয়া হয়।অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ , কোনো কিছুর মেনটেনেন্স নেই, দিশারীর চিত্রও একই। এক সময় অল্প খরচে মানুষ পরিষেবা পেতেন দিশারীতে , আজ আর সেইসব পরিষেবা, হয়না।যা হয় তা আউট ডোরে নূন্যতম চিকিৎসা। যদিও শাসকদলের পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হয়েছে।কিন্তু বিরোধী ও স্থানীয় বাসিন্দা দের অভিযোগের তীর ভেঙ্গে পড়া পুরবোর্ডের দিকে।

 

উল্লেখ্য,ঙ্কোড়ড়পড়েষোণচন্দননগর কর্পোরেশন অন্যতম বড় সমস্যা ভেঙ্গে পড়া স্বাস্থ্য পরিকাঠামো। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, নেই পরিকাঠামো, বেহাল স্বাস্থ্য পরিষেবা, নেই পর্যাপ্ত ডাক্তার, নার্স,চন্দননগর কর্পোরেশন অন্য তম বড় সমস্যা ভেঙ্গে পড়া স্বাস্থ্য পরিকাঠামো। চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল এর নূন্যতম পরিকাঠামো ভেঙ্গে পড়েছে। এছাড়াও কর্পোরেশন পরিচালিত স্বাস্থ্য কেন্দ্র দিশারী তার ও পরিকাঠামো তথৈবচ.

 

স্থানীয় মানুষের অভিযোগ মেশিনারিস আছে তাতে ঝুল পড়ছে, ডাক্তার নেই, নার্স নেই,টেকনিসিয়ান নেই, ফলত বাইরে থেকে ঝা চকচকে হলেও হাসপাতালের পরিকাঠামো কার্যত ভেঙ্গে পড়েছে।নূন্যতম পরিষেবা মানুষ এখানে পায়না, কোভিট পরিস্থিতি তে যে পরিষেবা পেয়েছে সেখানে রেড ভলেন্টিয়ারদের কথা মানুষ বলছেন। তারা বলছেন, কোভিট পরিস্থিতি তে মহকুমা হাসপাতাল কে কোভিট হাসপাতাল করা হয়েছিল কিন্তু তখন সাধারণ ভাবে যে সব মানুষ অসুস্থ হতেন তাদের কে যেতে হতো চুঁচুড়া হাসপাতালে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top