পিছিয়ে গেল রাজ্যে পুরভোট, ২২ জানুয়ারি নয়, হবে ১২ ফেব্রুয়ারি । ২২ জানুয়ারির পরিবর্তে ১২ ফেব্রুয়ারি চার পুরনিগমে ভোট, নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি করল নির্বাচন কমিশন। প্রসঙ্গত, শুক্রবার চার পুরনিগমের ভোট চার থেকে ছ’সপ্তাহ পিছনো যায় কিনা সেই নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানায় হাইকোর্ট।
এরপর রাজ্যের মতামত চাওয়া হলে নবান্নের তরফে জানানো হয়, কোভিড মোকাবিলায় তারা তৈরি, তবে ভোট পিছলে আপত্তি নেই। এরপরই কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট হবে। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, ‘ভালই হয়েছে, ভোট পিছিয়েছে। আজ রাজ্যের তরফেও জানানো হয়েছিল।’ অন্যদিকে, সিপিএম বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একা কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
আপাতত, তিন সপ্তাহ ভোট পিছিয়ে গেল। তবে তখন করোনা পরিস্থিতি কী থাকবে সেটাও বিবেচনার দরকার।’ এদিকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘গরিবের কথা বাসি হলেও সত্যি। যাই হোক আমরা আগেই বলেছিলাম তখন শুনল না। তিন সপ্তাহ পিছিয়েছে। অন্তত চার সপ্তাহ পিছোলে ভাল হত।’
উল্লেখ্য, ২২ জানুয়ারি বিধাননগর, শিলিগুড়ি, আসানসোল, এবং চন্দননগর পুরসভার ভোট হওয়ার কথা ছিল। তবে নয়া নির্দেশিকা জারি করে কমিশনের তরফে জানানো হল সেই ভোট হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। এদিকে আদর্শ আচরণবিধি যেহেতু রয়েছে তাই নতুন করে তা আর জারি করা হল না। শুধুমাত্র ভোটের দিনই পরিবর্তন করা হয়েছে। ভোটের ৭২ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত প্রচার করা যাবে। উল্লেখ্য, মনোনয়ন জমা দেওয়া থেকে বাকি সমস্ত পদ্ধতি ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। সূত্রের খবর, এই চারটি বাদে বাকি পুরসভার ভোট নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ২৭ ফেব্রুয়ারিতেই হবে।
আর ও পড়ুন অসহায় পরিযায়ী শ্রমিকের পাশে দাঁড়ালেন তৃণমূল নেতা
উল্লেখ্য, ২২ জানুয়ারির পরিবর্তে ১২ ফেব্রুয়ারি চার পুরনিগমে ভোট, নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি করল নির্বাচন কমিশন। প্রসঙ্গত, শুক্রবার চার পুরনিগমের ভোট চার থেকে ছ’সপ্তাহ পিছনো যায় কিনা সেই নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানায় হাইকোর্ট। এরপর রাজ্যের মতামত চাওয়া হলে নবান্নের তরফে জানানো হয়, কোভিড মোকাবিলায় তারা তৈরি, তবে ভোট পিছলে আপত্তি নেই। এরপরই কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট হবে। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, ‘ভালই হয়েছে, ভোট পিছিয়েছে। আজ রাজ্যের তরফেও জানানো হয়েছিল।’
অন্যদিকে, সিপিএম বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একা কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। আপাতত, তিন সপ্তাহ ভোট পিছিয়ে গেল। তবে তখন করোনা পরিস্থিতি কী থাকবে সেটাও বিবেচনার দরকার।’ এদিকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘গরিবের কথা বাসি হলেও সত্যি। যাই হোক আমরা আগেই বলেছিলাম তখন শুনল না। তিন সপ্তাহ পিছিয়েছে। অন্তত চার সপ্তাহ পিছোলে ভাল হত।’