সুন্দরবনে শুরু হয়েছে বাঘ গণনার কাজ। সম্প্রতি সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অধীন বনাঞ্চলে শুরু হয়েছিল ক্যামেরা বসানোর কাজ। এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বন বিভাগের আওতাধীন সুন্দরবনের জঙ্গলে শুরু হয়েছে ক্যামেরা বসানো। মঙ্গলবার রায়দিঘি রেঞ্জের চিতুরি বিট অফিসে বনবিবির পুজো দিয়ে হেড়োভাঙা-৯ জঙ্গলে ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু করেন বনকর্মীরা।
বন বিভাগ জানিয়েছে,মোট ১৬৮০ বর্গফুট জঙ্গল এলাকায় ১৬১ জোড়া ক্যামেরা বসানো হবে গহীন অরণ্যের বিভিন্ন পয়েন্টে। আগামী চার দিন ধরে মাতলা, রায়দিঘি, রামগঙ্গা রেঞ্জে চলবে এই কাজ। আপতত ১০০ জন বনকর্মী ৮টি দলে ভাগ হয়ে এই কাজ করবেন। ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি ওঠার পাশাপাশি জানাযাবে বাঘের অবস্থানও। টানা ৩৫ দিন ছবি ওঠার পর বাঘেদের সংখ্যা জানা যাবে।
এমনকি বাঘের গায়ের ডোরাকাটা দাগ দেখে প্রত্যেক বাঘকে আলাদা আলাদা করে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এদিন ক্যামেরা বসানোর আগে জঙ্গলের বাদাবনে জাল লাগানো হলেও পরে তা খুলে দেওয়া হয়। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ব্যাঘ্র শুমারিতে বন বিভাগের আওতাধীন জঙ্গলে মোট ২৭টি। এরমধ্যে বাঘিনীর সংখ্যা ছিল ২০।
এবারের সুমারির পর সেই সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশাবাদী বন কর্তারা। এদিন ক্যামেরা লাগানোর সময় বিট অফিসে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভাগীয় বনাধিকারিক(ডিএফও) মিলন মন্ডল, এডিএফও অনুরাগ চৌধুরী প্রমুখ।
আরও পড়ুন লালগড়ের জঙ্গলে অজানা জন্তুর পায়ের ছাপ ঘিরে বাঘের আতঙ্ক
উল্লেখ্য,সুন্দরবনে শুরু হয়েছে বাঘ গণনার কাজ। সম্প্রতি সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অধীন বনাঞ্চলে শুরু হয়েছিল ক্যামেরা বসানোর কাজ। এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বন বিভাগের আওতাধীন সুন্দরবনের জঙ্গলে শুরু হয়েছে ক্যামেরা বসানো। মঙ্গলবার রায়দিঘি রেঞ্জের চিতুরি বিট অফিসে বনবিবির পুজো দিয়ে হেড়োভাঙা-৯ জঙ্গলে ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু করেন বনকর্মীরা। বন বিভাগ জানিয়েছে,মোট ১৬৮০ বর্গফুট জঙ্গল এলাকায় ১৬১ জোড়া ক্যামেরা বসানো হবে গহীন অরণ্যের বিভিন্ন পয়েন্টে। আগামী চার দিন ধরে মাতলা, রায়দিঘি, রামগঙ্গা রেঞ্জে চলবে এই কাজ। আপতত ১০০ জন বনকর্মী ৮টি দলে ভাগ হয়ে এই কাজ করবেন। ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি ওঠার পাশাপাশি জানাযাবে বাঘের অবস্থানও।
টানা ৩৫ দিন ছবি ওঠার পর বাঘেদের সংখ্যা জানা যাবে। এমনকি বাঘের গায়ের ডোরাকাটা দাগ দেখে প্রত্যেক বাঘকে আলাদা আলাদা করে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এদিন ক্যামেরা বসানোর আগে জঙ্গলের বাদাবনে জাল লাগানো হলেও পরে তা খুলে দেওয়া হয়। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ব্যাঘ্র শুমারিতে বন বিভাগের আওতাধীন জঙ্গলে মোট ২৭টি। এরমধ্যে বাঘিনীর সংখ্যা ছিল ২০। এবারের সুমারির পর সেই সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশাবাদী বন কর্তারা। এদিন ক্যামেরা লাগানোর সময় বিট অফিসে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভাগীয় বনাধিকারিক(ডিএফও) মিলন মন্ডল, এডিএফও অনুরাগ চৌধুরী প্রমুখ।