বিজেপির অন্ত কলহের জের, অপসারিত পঞ্চায়েত প্রধান এবং উপপ্রধান। প্রধান এবং উপপ্রধান বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে বিজেপি পরিচালিত মালদার মানিকচকের মথুরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অনাস্থা ডাকে বিজেপি সদস্যদের একাংশ। তৃণমূল সহ অন্যান্য বিরোধী দলকে সাথে নিয়ে সেই অনাস্থা ডাকা হয়। অনাস্থার তলবি সভায় অপসারিত হলেন বিজেপি প্রধান এবং উপপ্রধান। কেউ আর বিজেপিতে থাকতে চাইছেন না কটাক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসের। যারা দল বিরোধী কাজ করবেন তাদেরকে পরিষ্কারের পথে হাঁটবে বিজেপি পাল্টা প্রতিক্রিয়া জেলা বিজেপি সভাপতির।
মালদার মানিকচকের মথুরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে এই গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৯ টি আসনের মধ্যে বিজেপি দশটি, তৃণমূল কংগ্রেস চারটি, সিপিএম এবং কংগ্রেস দুটি করে আসুন এবং নির্দল একটি আসন দখল করে। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বোর্ড দখল করে বিজেপি। প্রধান নির্বাচিত হন মিলন মন্ডল এবং উপপ্রধান নির্বাচিত হন উত্তম কর্মকার।
আর ও পড়ুন বটি হাত নিয়ে এক হাইস্কুলের শিক্ষিকা হামলা চালালো চিকিতসকের উপর
এরই মধ্যে বিজেপি একজন সদস্য মৃত্যু হওয়াই বিজেপির সংখ্যা কমে দাঁড়ায় নয়। প্রধান এবং উপপ্রধানের বিরুদ্ধে কাজ না দেওয়া সহ একাধিক অভিযোগ তুলে বিজেপির চারজন সদস্য বিরোধীদের সাথে নিয়ে প্রধান এবং উপপ্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা ডাকে। সেই অনাস্থার তলবি সভায় অপসারিত হন প্রধান এবং উপপ্রধান। বিজেপির চারজন, তৃণমূল কংগ্রেসের চারজন, সিপিএম এবং কংগ্রেস এর দুজন করে সদস্য এবং একজন নির্দল সদস্য সদস্যা প্রধান এবং উপপ্রধান বিরুদ্ধে ভোট দেন। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নির্বাচিত হবেন বলে দাবি করেছেন ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য।
ভয় এবং প্রলোভন দেখিয়ে দলবদল করানো হচ্ছে অভিযোগ বিজেপির। দক্ষিণ মালদা সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি পার্থসারথী ঘোষ বলেন, কেউ দল বিরুদ্ধে কাজ করলে দল বহিষ্কারের পথে হাঁটবে।
কেউ আর বিজেপিকে থাকতে চান না পাল্টা প্রতিক্রিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের। জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র শুভময় বসু বলেন, সবাই তৃণমূল কংগ্রেসে আসতে চাইছেন উন্নয়নের স্বার্থে। বিজেপি ফাঁকা হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, বিজেপির অন্ত কলহের জের, অপসারিত পঞ্চায়েত প্রধান এবং উপপ্রধান। প্রধান এবং উপপ্রধান বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে বিজেপি পরিচালিত মালদার মানিকচকের মথুরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অনাস্থা ডাকে বিজেপি সদস্যদের একাংশ। তৃণমূল সহ অন্যান্য বিরোধী দলকে সাথে নিয়ে সেই অনাস্থা ডাকা হয়। অনাস্থার তলবি সভায় অপসারিত হলেন বিজেপি প্রধান এবং উপপ্রধান। কেউ আর বিজেপিতে থাকতে চাইছেন না কটাক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসের। যারা দল বিরোধী কাজ করবেন তাদেরকে পরিষ্কারের পথে হাঁটবে বিজেপি পাল্টা প্রতিক্রিয়া জেলা বিজেপি সভাপতির।
মালদার মানিকচকের মথুরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে এই গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৯ টি আসনের মধ্যে বিজেপি দশটি, তৃণমূল কংগ্রেস চারটি, সিপিএম এবং কংগ্রেস দুটি করে আসুন এবং নির্দল একটি আসন দখল করে। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বোর্ড দখল করে বিজেপি। প্রধান নির্বাচিত হন মিলন মন্ডল এবং উপপ্রধান নির্বাচিত হন উত্তম কর্মকার।