পুলিশ পরিচয় দিয়ে গাড়ি চালকদের থেকে টাকা তোলার অভিযোগে গ্রেফতার তিন । পুলিশ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন গাড়ির চালকদের কাছ থেকে টাকা তোলার অভিযোগে গ্রেফতার তিন। গ্রেফতার করল টেকনো সিটি থানার পুলিশ। ঘটনাটি ঘটে নিউটাউন সাপুরজি ব্রিজের কাছে খাল পাড়ে। ধৃত তিনজনের বাড়ি ভাঙড়ের কাশীপুর থানা এলাকায়। আজ ধৃতদের বারাসত আদালতে তোলা হবে।
পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল দুপুরে পুলিশের কাছে খবর আসে নিউটাউন ব্রিজের কাছে খালপাড়ে বেশকিছু গাড়ি চালক তিন যুবককে আটকে রাখে তারা নিজেদেরকে পুলিশের পরিচয় দিলেও কোনো আইডি কার্ড দেখাতে পারছিল না। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি টেকনো সিটি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তিন যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসা বাদ করে।
পুলিশ জানতে পারে ভাঙড়ের কাশীপুর থানা এলাকার বাসিন্দা মিলন মন্ডল, সুদীপ্ত মন্ডল ও তনয় মন্ডল বেশ কিছুদিন ধরে সাপুরজি এলাকায় বিভিন্ন গাড়ির চালক এবং বাইক চালকদের কাছ থেকে নিজেদেরকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে কখনও হাজার টাকা আবার কখনও দুহাজার টাকা করে বিভিন্ন অজুহাতে ভয় দেখিয়ে নিতো। কেউ দিতে না চাইলে কখনো দিতে না চাইলে তাদেরকে গ্রেফতার করার হুমকি দিতো।
আর ও পড়ুন গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করার চেষ্টায় অভিযুক্তর ১০ বছর সাজা দিলো বারাসত আদালত
বেশ কিছুদিন ধরে এইভাবে তারা বিভিন্ন গাড়ির চালকদের কাছ থেকে টাকা তুলছিল। অবশেষে গাড়ি চালকদের তৎপরতায় গ্রেফতার হলো এই তিন প্রতারক। আজ তাদের বারাসত আদালতে তোলা হবে।
উল্লেখ্য, পুলিশ পরিচয় দিয়ে গাড়ি চালকদের থেকে টাকা তোলার অভিযোগে গ্রেফতার তিন । পুলিশ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন গাড়ির চালকদের কাছ থেকে টাকা তোলার অভিযোগে গ্রেফতার তিন। গ্রেফতার করল টেকনো সিটি থানার পুলিশ। ঘটনাটি ঘটে নিউটাউন সাপুরজি ব্রিজের কাছে খাল পাড়ে। ধৃত তিনজনের বাড়ি ভাঙড়ের কাশীপুর থানা এলাকায়। আজ ধৃতদের বারাসত আদালতে তোলা হবে।
পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল দুপুরে পুলিশের কাছে খবর আসে নিউটাউন ব্রিজের কাছে খালপাড়ে বেশকিছু গাড়ি চালক তিন যুবককে আটকে রাখে তারা নিজেদেরকে পুলিশের পরিচয় দিলেও কোনো আইডি কার্ড দেখাতে পারছিল না। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি টেকনো সিটি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তিন যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসা বাদ করে। পুলিশ জানতে পারে ভাঙড়ের কাশীপুর থানা এলাকার বাসিন্দা মিলন মন্ডল, সুদীপ্ত মন্ডল ও তনয় মন্ডল বেশ কিছুদিন ধরে সাপুরজি এলাকায় বিভিন্ন গাড়ির চালক এবং বাইক চালকদের কাছ থেকে নিজেদেরকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে কখনও হাজার টাকা আবার কখনও দুহাজার টাকা করে বিভিন্ন অজুহাতে ভয় দেখিয়ে নিতো। কেউ দিতে না চাইলে কখনো দিতে না চাইলে তাদেরকে গ্রেফতার করার হুমকি দিতো।