ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন

ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
রপ্তানি

ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন। নবাবদের প্রিয় ছিল বলেই পরিচিত নাম নবাবগঞ্জের বেগুন । এখন মালদার মানুষের কাছে অতি পরিচিত সুস্বাদু খাদ্য। লাউ অথবা চাল কুমড়ার আকৃতির নবাবগঞ্জের বেগুনের চাহিদা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। মালদার বাইরের বিভিন্ন জেলা এবং ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন।

 

একসময়  এই বেগুন চাষ হতো পুরাতন মালদার নবাবগঞ্জ এলাকায় । কিন্তু এখন এই বেগুন চাচোল মহাকুমার বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে চাষ শুরু হয়েছে। শুধুমাত্র শীতের মরশুমে এই বেগুনের চাষ হয়ে থাকে মালদায়। পুড়িয়ে খাওয়ার ক্ষেত্রে অনবদ্য স্বাদ ও গুণে ভরপুর মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন।

 

ইতিমধ্যে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন রতুয়া, চাঁচল, গাজোল ব্লকে ছড়িয়ে পড়েছে। এক ঝলকে দেখে মনে হবে যেন আস্ত একটি লাউ অথবা চাল কুমড়ো । কিন্তু আসলে এটি এক জাতের বেগুন। যার রং সাদা এবং সবুজ। একেকটি বেগুনের ওজন এক কিলো থেকে আড়াই কিলো পর্যন্ত হয়ে থাকে। শীতের মরসুমে এই বেগুনের চাহিদা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছে। এছাড়াও কলকাতা, বিহার, ঝাড়খন্ড সহ বিভিন্ন জায়গায় মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন রপ্তানি হয়ে থাকে।

 

উদ্যানপালন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, নবাবী আমলের উৎপাদিত বেগুনের নাম হয়েছে নবাবগঞ্জের বেগুন । পুরাতন মালদা ছাড়াও আরো বিভিন্ন ব্লকে এবং চাচোল মহকুমায় এই বেগুন চাষ হচ্ছে। এই ব্লকগুলিতে বেগুন চাষের ক্ষেত্রে উর্বর জমি রয়েছে। যেখানে চাষিরা বছরে একবার শীতের মরসুমে বেগুন উৎপাদন করে মোটা টাকা লাভ করে থাকেন।

 

রতুয়া ২ ব্লকের রাজাপুর গ্রামের চাষি সাফিজুদ্দিন শেখ, শারাফাত শেখ,  ফটিক শেখদের বক্তব্য, এই জাতের বেগুনের চাষ করার ক্ষেত্রে বেশি জল অথবা সারের প্রয়োজন হয় না। ফলে শীতের মরসুমে অনেকেই এই চাষে আগ্রহ বাড়িয়েছে। এক বিঘা জমিতে বেগুন চাষের ক্ষেত্রে খরচ হয় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। পাইকারেরা চাষীদের কাছ থেকে এই বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকা কিলো দরে নিয়ে যায় ।

 

আর ও পড়ুন    গৃহবধূকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করার চেষ্টায় অভিযুক্তর ১০ বছর সাজা দিলো বারাসত আদালত

 

কিন্তু খোলাবাজারে এই বেগুন ৯০ থেকে ১০০ টাকা কিলো দরে বিক্রি হচ্ছে। সঠিকভাবে নবাবগঞ্জের বেগুন চাষ করতে পারলে প্রতি বিঘাতে প্রায় এক লক্ষ টাকা করে লাভ হয়ে থাকে । সেপ্টেম্বর মাসের দিকে এই বেগুনের চাষ শুরু হয়। যা ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে গাছে ফলন ধরতে শুরু করে।

 

উদ্যানপালন দপ্তর জানিয়েছে, জৈব সার প্রয়োগ করে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন চাষ করছেন চাষিরা।  এব্যাপারে চাষীদের সব রকম ভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যদিও এই বেগুন চাষের ক্ষেত্রে বেশি জল বা সারের প্রয়োজন হয় না। আগে থেকে মালদায় নবাবগঞ্জের বেগুন চাষের চাহিদা অনেকটাই বেড়েছে।

 

উল্লেখ্য,ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন। নবাবদের প্রিয় ছিল বলেই পরিচিত নাম নবাবগঞ্জের বেগুন । এখন মালদার মানুষের কাছে অতি পরিচিত সুস্বাদু খাদ্য। লাউ অথবা চাল কুমড়ার আকৃতির নবাবগঞ্জের বেগুনের চাহিদা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। মালদার বাইরের বিভিন্ন জেলা এবং ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন।একসময়  এই বেগুন চাষ হতো পুরাতন মালদার নবাবগঞ্জ এলাকায় । কিন্তু এখন এই বেগুন চাচোল মহাকুমার বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে চাষ শুরু হয়েছে। শুধুমাত্র শীতের মরশুমে এই বেগুনের চাষ হয়ে থাকে মালদায়।

 

পুড়িয়ে খাওয়ার ক্ষেত্রে অনবদ্য স্বাদ ও গুণে ভরপুর মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন।ইতিমধ্যে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন রতুয়া, চাঁচল, গাজোল ব্লকে ছড়িয়ে পড়েছে। এক ঝলকে দেখে মনে হবে যেন আস্ত একটি লাউ অথবা চাল কুমড়ো । কিন্তু আসলে এটি এক জাতের বেগুন। যার রং সাদা এবং সবুজ। একেকটি বেগুনের ওজন এক কিলো থেকে আড়াই কিলো পর্যন্ত হয়ে থাকে। শীতের মরসুমে এই বেগুনের চাহিদা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছে। এছাড়াও কলকাতা, বিহার, ঝাড়খন্ড সহ বিভিন্ন জায়গায় মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন রপ্তানি হয়ে থাকে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top