মালদার ঐতিহ্যবাহী বাউল উৎসব ও মেলা পরিদর্শন করলেন জেলা সভাপতি

মালদার ঐতিহ্যবাহী বাউল উৎসব ও মেলা পরিদর্শন করলেন জেলা সভাপতি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
ঐতিহ্যবাহী

মালদার ঐতিহ্যবাহী বাউল উৎসব ও মেলা পরিদর্শন করলেন জেলা সভাপতি। ঐতিহ্যবাহী বাউল উৎসব ও মেলা পরিদর্শন করলেন জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি।পাশাপাশি দীর্যদিনের দাবি পূরণের আশ্বাস দিলেন তিনি। প্রতি বছরের মতো এবারও করোনা পরিস্থিতির মাঝে শুরু হয়েছে মালদহের পাকুয়াহাটের গোবরাকুরি পঞ্চতীর্থ মহাশ্মশানে বাউল উৎসব ও মেলা।

 

এদিন ওই মেলা পরিদর্শনে যান মালদা জেলা তৃণমুল কংগ্রেসের সভাপতি তথা মালতিপুর বিধানসভার বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সি। ঘুরে দেখলেন গোটা মেলা ও শ্মশান প্রাঙ্গন। মঞ্চে বসে শুনলেন বাউল সঙ্গীত। তবে এদিন ওই মঞ্চ থেকে একাকার বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণের আশ্বাস দিলেন তিনি।

 

বামনগোলার গোবরাকুড়ি পঞ্চতীর্থ মহা শ্মশানে ইলেকট্রিক চুল্লির দাবি জানিয়ে আসছিলেন একাকার বাসিন্দা থেকে শুরু করে মেলা কমিটির সদস্যরা। এদিন ওই মেলা পরিদর্শনে পরে ওই মহা শ্মশানে একটি ইলেকট্রিক চুল্লি খুব শীঘ্রই বসানো হবে বলে আশ্বাস দেন জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি। আর এই আশ্বাসেই খুশির হাওয়া গোটা এলাকা জুড়ে।

 

প্রতি বছর ওই বাউল উৎসব ঘিরে বিশাল মেলার আয়োজন করে থাকেন শ্মশান কমেটি। কিন্তু করোনার বাড়বাড়ন্ত জন্য এবছর তেমন মেলা আয়োজন করেননি কমিটির সদস্যরা। এদিনের ওই বাউল উৎসবে জেলা সভাপতির সাথে সামিল ছিলেন রতুয়া বিধানসভার বিধায়ক সমর মুখোপাধ্যায়।

 

আর ও পড়ুন    ভিন রাজ্যে রপ্তানি হচ্ছে মালদার নবাবগঞ্জের বেগুন

 

উল্লেখ্য,মালদার ঐতিহ্যবাহী বাউল উৎসব ও মেলা পরিদর্শন করলেন জেলা সভাপতি। ঐতিহ্যবাহী বাউল উৎসব ও মেলা পরিদর্শন করলেন জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি।পাশাপাশি দির্যদিনের দাবি পূরণের আশ্বাস দিলেন তিনি। প্রতি বছরের মতো এবারও করোনা পরিস্থিতির মাঝে শুরু হয়েছে মালদহের পাকুয়াহাটের গোবরাকুরি পঞ্চতীর্থ মহাশ্মশানে বাউল উৎসব ও মেলা।এদিন ওই মেলা পরিদর্শনে যান মালদা জেলা তৃণমুল কংগ্রেসের সভাপতি তথা মালতিপুর বিধানসভার বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সি। ঘুরে দেখলেন গোটা মেলা ও শ্মশান প্রাঙ্গন। মঞ্চে বসে শুনলেন বাউল সঙ্গীত।

 

তবে এদিন ওই মঞ্চ থেকে একাকার বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণের আশ্বাস দিলেন তিনি।বামনগোলার গোবরাকুড়ি পঞ্চতীর্থ মহা শ্মশানে ইলেকট্রিক চুল্লির দাবি জানিয়ে আসছিলেন একাকার বাসিন্দা থেকে শুরু করে মেলা কমিটির সদস্যরা। এদিন ওই মেলা পরিদর্শনে পরে ওই মহা শ্মশানে একটি ইলেকট্রিক চুল্লি খুব শীঘ্রই বসানো হবে বলে আশ্বাস দেন জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি। আর এই আশ্বাসেই খুশির হাওয়া গোটা এলাকা জুড়ে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top