মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা এলাকায় প্রকাশ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল। যুব নেতা খুনের রেস কাটতে না কাটতে আবারও মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা এলাকায় প্রকাশ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল। দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে আহত উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন। প্রত্যেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উস্থি থানার হরিহরপুর এলাকায়। এই ঘটনার তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হরিহরপুর গ্রামপঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান মৌমিতা হালদার ও তৃণমূল নেতা রাইহান লস্করের দলবলের মধ্যে বিবাদ দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি মৌমিতার বিরুদ্ধে পঞ্চায়েতে অনাস্থা নিয়ে আসেন রাইহান। এরপর থেকে বিবাদ চরমে ওঠে। দুই পক্ষই স্থানীয় বিধায়কের অনুগামী হওয়ায় গত কয়েকদিন আগে বিবাদ মিটিয়ে নেওয়ার জন্য দু’পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেন বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা।
কিন্তু এরপর বৃহস্পতিবার রাতে আচমকা দু’পক্ষই নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এমনকি এলাকায় বোমাবাজি করারও অভিযোগ ওঠে। সংঘর্ষের জেরে উভয় পক্ষের বেশ কয়েক জন আহত হয়েছেন। তাঁদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতিমধ্যেই চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে তৃণমূল।
আর ও পড়ুন পাথর প্রতিমার বিধায়ক বহুমুখী ঝড় কেন্দ্রের উদ্বোধন করলেন
উল্লেখ্য, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা এলাকায় প্রকাশ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল। যুব নেতা খুনের রেস কাটতে না কাটতে আবারও মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা এলাকায় প্রকাশ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল। দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে আহত উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন। প্রত্যেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উস্থি থানার হরিহরপুর এলাকায়। এই ঘটনার তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হরিহরপুর গ্রামপঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান মৌমিতা হালদার ও তৃণমূল নেতা রাইহান লস্করের দলবলের মধ্যে বিবাদ দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি মৌমিতার বিরুদ্ধে পঞ্চায়েতে অনাস্থা নিয়ে আসেন রাইহান। এরপর থেকে বিবাদ চরমে ওঠে। দুই পক্ষই স্থানীয় বিধায়কের অনুগামী হওয়ায় গত কয়েকদিন আগে বিবাদ মিটিয়ে নেওয়ার জন্য দু’পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেন বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা।
কিন্তু এরপর বৃহস্পতিবার রাতে আচমকা দু’পক্ষই নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এমনকি এলাকায় বোমাবাজি করারও অভিযোগ ওঠে। সংঘর্ষের জেরে উভয় পক্ষের বেশ কয়েক জন আহত হয়েছেন। তাঁদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতিমধ্যেই চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে তৃণমূল।