করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে কাদের বেশী মৃত্যু ঘটছে? কী বলছে সমীক্ষা। আচমকাই কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে মৃত্যুর হার বেড়ে গিয়েছে অনেকটা। যা ঘিরে দুশ্চিন্তা বাড়ছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ থেকে আপামর দেশবাসীর। অতিমারির শুরু থেকেই টিকাকরণের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। করোনা মোকাবিলায় টিকাই যে একমাত্র হাতিয়ার, তা এক বাক্যে জানিয়ে দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরাই।
এর মধ্যেই দিল্লীর এক বেসরকারি হাসপাতালের সমীক্ষা এক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেশ করেছে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যুর হার বেশি তাঁদের, যাঁরা কোভিড টিকার একটিও ডোজ নেননি অথবা এখনও পর্যন্ত মাত্র একটি ডোজ নিয়েছেন। ওই হাসপাতালে এখনও পর্যন্ত ৮২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৬০ শতাংশের টিকার একটিও ডোজ নেওয়া ছিল না।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তৃতীয় ঢেউয়ে করোনায় অধিকাংশ মৃতদের মধ্যে ষাটোর্ধ্বরাই বেশি রয়েছেন। এঁদের মধ্যে কো-মর্বিডিটি রয়েছে যেমন কিডনি, হৃদরোগ, ক্যানসার, ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের বিপদ সবচেয়ে বেশি।
তবে সবমিলিয়ে তৃতীয় ঢেউয়ে কমবয়সিদের গুরুতর অসুস্থতার হার অনেক কম।
আর ও পড়ুন গোমড়ামুখো মেঘলা আকাশ কাটবে কবে থেকে? জেনে নিন
মেক্স হেল্থ কেয়ারের সেই সমীক্ষা আরও জানাচ্ছে, বর্তমানে করোনা রোগীদের অক্সিজেনের প্রয়োজন তুলনামূলক কম। তৃতীয় ঢেউয়ে মাত্র ২৩.৪ শতাংশ করোনা রোগীদের কৃত্রিম অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ে যথাক্রমে ৬৩ ও ৭৪ শতাংশ রোগীদের অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়েছিল।
গত বছর এপ্রিলে রাজধানীতে দৈনিক সংক্রমণ ছাড়িয়ে গিয়েছিল ২৮ হাজারের গণ্ডি। অক্সিজেনের অভাব থেকে হাসপাতালের আইসিইউতে একটিও শয্যা ফাঁকা ছিল না। তৃতীয় ঢেউয়েও প্রতি দিন লাফিয়ে সংক্রমণ বাড়লেও পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে।এর মধ্যেই দিল্লীর এক বেসরকারি হাসপাতালের সমীক্ষা এক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেশ করেছে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যুর হার বেশি তাঁদের, যাঁরা কোভিড টিকার একটিও ডোজ নেননি অথবা এখনও পর্যন্ত মাত্র একটি ডোজ নিয়েছেন।
ওই হাসপাতালে এখনও পর্যন্ত ৮২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৬০ শতাংশের টিকার একটিও ডোজ নেওয়া ছিল না। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তৃতীয় ঢেউয়ে করোনায় অধিকাংশ মৃতদের মধ্যে ষাটোর্ধ্বরাই বেশি রয়েছেন। এঁদের মধ্যে কো-মর্বিডিটি রয়েছে যেমন কিডনি, হৃদরোগ, ক্যানসার, ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের বিপদ সবচেয়ে বেশি। তবে সবমিলিয়ে তৃতীয় ঢেউয়ে কমবয়সিদের গুরুতর অসুস্থতার হার অনেক কম।