বিধাননগরে সিপিএম প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নামলেন অসীম দাশগুপ্ত, বিকাশ রঞ্জনরা । ১২ ফেব্রুয়ারি বিধাননগর পৌর নিগম নির্বাচন। তার আগেই বিধাননগর পৌর নিগমের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী বাসক বসাকের সমর্থনে একটি সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত, আইনজীবী তথা সিপিআইএম নেতা বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য এবং ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী বাসক বসাক।
এই সভা থেকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে অসীম দাশগুপ্ত বলেন, কুড়ি সালে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। আর দুবছর ফেলে রাখলেন কেন। তখনই কেউ নির্বাচন ফেলে রাখে জানবেন যখন সেই দল বা পিছনে যে সরকার আছে তারা মানুষের কাছে যেতে ভয় পাচ্ছে। এরজন্য যে নির্বাচন টি হওয়া উচিত ছিল ২০২০ সালে দুবছর পরে আজকে সেই নির্বাচন হচ্ছে। আমরা মনে করি যে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচনের কথা যখন আমরা বলি বামপন্থী প্রার্থীদের আপনাদের কাছে যাওয়া একটা বাড়তি অধিকার আছে তারাই তো নির্বাচন কে গণতান্ত্রিক ভাবে করার চেষ্টা করেছিলেন এবং করবেন।এর পাশাপাশি জল নিকাশি, রাস্তা সংস্কার, জল জমা সহ একাধিক ইস্যু নিয়ে তিনি বক্তব্য রাখেন।
বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, দিদি কি করেছেন তার বিজ্ঞাপন।সিঙ্গুরে সর্ষের ভান্ডার ফিরল কি ফিরল না আদৌ ভান্ডার ফিরেছে কি না তার কোনো ঠিক নেই। তারজন্যে পৌরসভা গুলো বিজ্ঞাপন করবে কেন। আজকে পৌরসভার বিজ্ঞাপনে অপ্রয়োগের ফলে এবং আর্থিক অপচয়ের ফলে ভাঁড়ার শূন্য। সরকার কোত্থেকে দেবে সরকারের ভাঁড়ার শূন্য।
আর ও পড়ুন ভুতের ভয়ে সিঁটিয়ে আছে গ্রাম, ভূত তাড়াতে চলছে হরিনাম সংকীর্তন
(নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী কে কটাক্ষ) ২০১১ এর পর দেখা গেল আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ক্রমশ সঙ্কুচিত হচ্ছে। সব সিদ্ধান্ত এক জায়গায়। সব সিদ্ধান্ত একজন। সব সিদ্ধান্ত একজন এক জায়গায় মানেই স্বৈরাচার। যে কাঠামোই থাক না কেন। যে কথাই বলি না কেন। সিদ্ধান্ত যখন একজনের ওপর নির্ভর করে তখন আমরা স্বৈরাচারের পথে যাই এবং স্বৈরাচারের সঙ্গে যখন দুর্নীতি যুক্ত হয় তাহলে গণতন্ত্রে গঙ্গা যাত্রা শুরু হয়ে যায়। আমাদের পশ্চিমবঙ্গে আমরা গণতন্ত্রের গঙ্গা যাত্রা শুরু দেখতে পেলাম। ক্ষমতা ক্রমশ কেন্দ্রীভূত হতে শুরু করল।
উল্লেখ্য, বিধাননগরে সিপিএম প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নামলেন অসীম দাশগুপ্ত, বিকাশ রঞ্জনরা । ১২ ফেব্রুয়ারি বিধাননগর পৌর নিগম নির্বাচন। তার আগেই বিধাননগর পৌর নিগমের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী বাসক বসাকের সমর্থনে একটি সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত, আইনজীবী তথা সিপিআইএম নেতা বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য এবং ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী বাসক বসাক।
এই সভা থেকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে অসীম দাশগুপ্ত বলেন, কুড়ি সালে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। আর দুবছর ফেলে রাখলেন কেন। তখনই কেউ নির্বাচন ফেলে রাখে জানবেন যখন সেই দল বা পিছনে যে সরকার আছে তারা মানুষের কাছে যেতে ভয় পাচ্ছে। এরজন্য যে নির্বাচন টি হওয়া উচিত ছিল ২০২০ সালে দুবছর পরে আজকে সেই নির্বাচন হচ্ছে। আমরা মনে করি যে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচনের কথা যখন আমরা বলি বামপন্থী প্রার্থীদের আপনাদের কাছে যাওয়া একটা বাড়তি অধিকার আছে তারাই তো নির্বাচন কে গণতান্ত্রিক ভাবে করার চেষ্টা করেছিলেন এবং করবেন।এর পাশাপাশি জল নিকাশি, রাস্তা সংস্কার, জল জমা সহ একাধিক ইস্যু নিয়ে তিনি বক্তব্য রাখেন।