করোনা সংক্রমণ রুখতে নয়া হুলিয়া সীমান্তে, মাস্ক না পরলেই জরিমানা । বাংলাদেশ থেকে আগত করোনা পজিটিভ পর্যটকদের জন্য বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা চালু। সীমান্তের দিকে দিকে করোনা সচেতনতায় মাইকিং প্রচারে অ্যাম্বুলেন্সও।
করোনার বাড়বাড়ন্ত রুখতে এবার তৎপরতার ছবি ধরা পড়লো দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর বসিরহাটের ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তে। বাংলাদেশ থেকে আগত পর্যটক, লরির ড্রাইভার ও খালাসিদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হলো। পাশাপাশি ভারত থেকেও যে সমস্ত পর্যটক, লরি চালক ও খালাসী বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
এই নিয়মের অন্যথা হলেই জরিমানার হুলিয়া। সে ব্যাপারে কাউকে রেয়াত করা হবে না। এমনই ছবি দেখা গেলো বসিরহাটের ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তে। সীমান্তের গ্রামবাসী থেকে শুরু করে আগত পর্যটক, যাদের মুখে মাস্ক থাকছে না প্রথমে তাদেরকে কাউন্টারে নিয়ে গিয়ে মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। তার পরেও যারা মাস্ক পরছে না তাদেরকে স্পটে দাঁড়িয়ে ফাইন করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাস্ক যাদের কাছে থাকবে না তাদের সুবিধার্থে সীমান্তের আমদানি-রপ্তানি সংস্থার কাউন্টার থেকে মাস্ক ও স্যানিটাইজারের দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যা সকলেই সংগ্রহ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
পাশাপাশি করোনা প্রতিরোধে সীমান্তের দিকে দিকে চালু হলো মাইকের মাধ্যমে সচেতনতার বার্তা। সেখানে করানোর নিয়ে একাধিক সচেতনতার বার্তা দেওয়া হচ্ছে। যেমন মাস্ক পরতে হবে বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এমনকি অ্যাম্বুলেন্সে করেও গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রচার করা হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি সংস্থার তরফে। এরই পাশাপাশি একটি অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা চালু করা হয়েছে সীমান্তে।
আর ও পড়ুন রাজ্যে শেষ বেলায় দাপটের সঙ্গে ইনিংস খেলছে শীত
সেখানে করোনা আক্রান্তদের বিনামূল্যে হাসপাতালে বা সেফ হোমে নিয়ে যাওয়া হবে। এমনকি করোনা পরীক্ষার আরটি-পিসিআর টেস্ট করার জন্য একটি মেডিক্যাল টিমকেও নিয়োগ করা হয়েছে। সেই টেস্টে যদি করোনা পজিটিভ হয় কোন ব্যক্তি তাকে অবিলম্বে ওই অ্যাম্বুলেন্সে করে নিকটবর্তী হাসপাতাল বা সেফ হোমের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হবে।
এককথায় বলা যেতেই পারে, করোনা প্রতিরোধে যথেষ্টই তৎপরতার ছবি ধরা পড়লো ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের স্থলবন্দরে। এই ধরনের একাধিক উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ-ভারতের পর্যটক ও গাড়িচালক সহ যারা প্রতিনিয়ত এই রুটে যাতায়াত করছেন।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ রুখতে নয়া হুলিয়া সীমান্তে, মাস্ক না পরলেই জরিমানা । বাংলাদেশ থেকে আগত করোনা পজিটিভ পর্যটকদের জন্য বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা চালু। সীমান্তের দিকে দিকে করোনা সচেতনতায় মাইকিং প্রচারে অ্যাম্বুলেন্সও। করোনার বাড়বাড়ন্ত রুখতে এবার তৎপরতার ছবি ধরা পড়লো দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর বসিরহাটের ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তে। বাংলাদেশ থেকে আগত পর্যটক, লরির ড্রাইভার ও খালাসিদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হলো। পাশাপাশি ভারত থেকেও যে সমস্ত পর্যটক, লরি চালক ও খালাসী বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। এই নিয়মের অন্যথা হলেই জরিমানার হুলিয়া।
সে ব্যাপারে কাউকে রেয়াত করা হবে না। এমনই ছবি দেখা গেলো বসিরহাটের ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তে। সীমান্তের গ্রামবাসী থেকে শুরু করে আগত পর্যটক, যাদের মুখে মাস্ক থাকছে না প্রথমে তাদেরকে কাউন্টারে নিয়ে গিয়ে মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। তার পরেও যারা মাস্ক পরছে না তাদেরকে স্পটে দাঁড়িয়ে ফাইন করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাস্ক যাদের কাছে থাকবে না তাদের সুবিধার্থে সীমান্তের আমদানি-রপ্তানি সংস্থার কাউন্টার থেকে মাস্ক ও স্যানিটাইজারের দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যা সকলেই সংগ্রহ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।