লরি চালক এবং খালাসীকে মারধরের প্রতিবাদ করতে গিয়ে খুন হলেন প্রতিবাদী এক দিনমজুর। লরি চালক এবং খালাসীকে মারধরের ঘটনায় প্রতিবাদ করতে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হামলায় খুন হলেন প্রতিবাদী এক দিনমজুর। ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হামলায় গুরুতর জখম হয়েছেন দাদা।
শুক্রবার রাতে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মানিকচক থানার শেখপুরা এলাকায়। মৃতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তিনজনকে আটক করেছে মানিকচক থানার পুলিশ। এই ঘটনায় অভিযুক্ত আলিউল শেখ, মাঙলু শেখ এবং হাফিজ শেখ সহ সাতজনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃতের পরিবার।
আর ও পড়ুন ডাইনি অপবাদ দিয়ে পুত্রবধূকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম মহম্মদ রফিক (৪০)। আহতের নাম নাজুল শেখ (৪৫)। তার চিকিৎসা চলছে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। পুলিশকে অভিযোগে মৃতের এক আত্মীয় আব্দুল্লাহ শেখ জানিয়েছেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় বালি ভর্তি একটি লরি গ্রামের অভিযুক্ত আলিউল শেখের বাড়ির সামনে রাস্তার একটি সোজনার গাছ ভেঙে দেয় । এরপরই আলিউল শেখ দলবল নিয়ে ওই লরি চালককে মারধর শুরু করে। ঘটনাটি দেখতে পাই আলিউলের প্রতিবেশী মহম্মদ রফিক।
তখনই তিনি সেই গণপিটুনি হাত থেকে বাঁচাতে রায় এবং প্রতিবাদ করে । তখনই অভিযুক্তরা পাল্টা মহম্মদ রফিকের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হয়। তাকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। এরপর ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে হামলাকারীদের শিকার হন দাদা নাজুল শেখ। দুজনকে মালদা মেডিকেল কলেজে ভর্তির ব্যবস্থা করে স্থানীয়রা। গভীর রাতে মৃত্যু হয় মহম্মদ রফিকের।
এই ঘটনায় সাতজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মানিকচক থানার পুলিশ জানিয়েছেন, এই হামলার ঘটনায় অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিনজনকে আটক করা হয়েছে বাকি অভিযুক্তদের খোঁজ চালানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, লরি চালক এবং খালাসীকে মারধরের প্রতিবাদ করতে গিয়ে খুন হলেন প্রতিবাদী এক দিনমজুর। লরি চালক এবং খালাসীকে মারধরের ঘটনায় প্রতিবাদ করতে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হামলায় খুন হলেন প্রতিবাদী এক দিনমজুর। ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হামলায় গুরুতর জখম হয়েছেন দাদা। শুক্রবার রাতে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মানিকচক থানার শেখপুরা এলাকায়। মৃতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তিনজনকে আটক করেছে মানিকচক থানার পুলিশ। এই ঘটনায় অভিযুক্ত আলিউল শেখ, মাঙলু শেখ এবং হাফিজ শেখ সহ সাতজনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃতের পরিবার।