লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুতে শোকাতুর মেদিনীপুরের সঙ্গীত প্রেমীরা

লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুতে শোকাতুর মেদিনীপুরের সঙ্গীত প্রেমীরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
শোকাতুর

লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুতে শোকাতুর মেদিনীপুরের সঙ্গীত প্রেমীরা। সালটা ছিল ১৯৮৬ সালের ২ মার্চ। মেদিনীপুর কলেজ ময়দান । সুরের মূর্ছনায় আপ্লুত ২০ হাজার দর্শক । সেদিনের কথা এখনো ভুলতে পারেননি অন্যতম আয়োজক বাবলু চক্রবর্তী।  রবিবার সকালে লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরই কিছুটা মুষড়ে পড়েন তাঁর গুণমুগ্ধ ফ্যান প্রৌঢ় বাবলু।  এদিন মেদিনীপুর শহরের পাটনা বাজার এলাকায় পুরাতন এলবাম ঘেঁটে জানালেন সেসব দিনের কথা। ১৯৮৫ সালে দেবছায়া নবারুণ সঙ্ঘ ও সন্তাফোকিয়া এথলেটিক ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়  ‘ লতা নাইট ‘ ।

 

ঘোষক হরিশ ভিমানী র হাত ধরে  সুর সম্রাঞ্জীর মুম্বাইয়ের বাড়ি ‘ প্রভুকুঞ্জ ‘  তে।  সকালে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেখেন তিনি পুজোর সময় সরস্বতীর বন্দনা করছেন। পরে জানতে পারলেন এটাই তাঁর রেওয়াজ।  অগ্রিম বাবদ ৭৫ হাজার টাকা দেন । যে কোনো কারনেই সেবার অনুষ্ঠানে আসতে পারেন নি। সূত্র মারফত ডেকে পাঠান বাবলু কে। ফেরত দেন অগ্রিম নেওয়া টাকা। নতুন হলুদ কাপড়ে বাঁধা অবস্থায় রাখা ছিল। যেমন দিয়ে ছিলেন সেরকমই আছে। তিনিই তাঁকে জানালেন , অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর তিনি ওই টাকায় হাত দেন। এর আগে নয়। এরপর ১৯৮৬ সালের জানুয়ারি মাসে আবার লতা জীর বাড়িতে যান ।

 

আর ও পড়ুন    বিধাননগরে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচারে জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়র

 

তুলে দেন ৮৫ হাজার টাকা। কনসেন্ট লেটার দেন। মোট ৬ লক্ষ টাকার চুক্তি স্বাক্ষরিত করেন। বিমান ভাড়া , হোটেল খরচ আলাদা। ১৯৮৬ সালের ২ মার্চ সেই অনুষ্ঠানে সূরের মূর্ছনায় ভাসিয়ে দেন স্রোতাদের।রাত ১০ টা থেকে রাত ১ টা পর্যন্ত মঞ্চে ছিলেন। সহ শিল্পীরা ছিলেন সাব্বির কুমার , শৈলেন্দ্র সিং। রবিবার তাঁর মৃত্যুর খবর পেয়ে শোকাতুর মেদিনীপুরের সঙ্গীত প্রেমীরা। এদিন বিকেলে রবীন্দ্রনীলয় থেকে মোমবাতি জ্বালিয়ে শোক মিছিল বার করেন তাঁরা।

 

উল্লেখ্য,  লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুতে শোকাতুর মেদিনীপুরের সঙ্গীত প্রেমীরা। সালটা ছিল ১৯৮৬ সালের ২ মার্চ। মেদিনীপুর কলেজ ময়দান । সুরের মূর্ছনায় আপ্লুত ২০ হাজার দর্শক । সেদিনের কথা এখনো ভুলতে পারেননি অন্যতম আয়োজক বাবলু চক্রবর্তী।  রবিবার সকালে লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরই কিছুটা মুষড়ে পড়েন তাঁর গুণমুগ্ধ ফ্যান প্রৌঢ় বাবলু।

 

এদিন মেদিনীপুর শহরের পাটনা বাজার এলাকায় পুরাতন এলবাম ঘেঁটে জানালেন সেসব দিনের কথা। ১৯৮৫ সালে দেবছায়া নবারুণ সঙ্ঘ ও সন্তাফোকিয়া এথলেটিক ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়  ‘ লতা নাইট ‘ ।ঘোষক হরিশ ভিমানী র হাত ধরে  সুর সম্রাঞ্জীর মুম্বাইয়ের বাড়ি ‘ প্রভুকুঞ্জ ‘  তে।  সকালে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেখেন তিনি পুজোর সময় সরস্বতীর বন্দনা করছেন। পরে জানতে পারলেন এটাই তাঁর রেওয়াজ।  অগ্রিম বাবদ ৭৫ হাজার টাকা দেন ।

 

যে কোনো কারনেই সেবার অনুষ্ঠানে আসতে পারেন নি। সূত্র মারফত ডেকে পাঠান বাবলু কে। ফেরত দেন অগ্রিম নেওয়া টাকা। নতুন হলুদ কাপড়ে বাঁধা অবস্থায় রাখা ছিল। যেমন দিয়ে ছিলেন সেরকমই আছে। তিনিই তাঁকে জানালেন , অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর তিনি ওই টাকায় হাত দেন। এর আগে নয়। এরপর ১৯৮৬ সালের জানুয়ারি মাসে আবার লতা জীর বাড়িতে যান ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top