এবার পুলিশের জালে ধরা পড়লো ভুয়ো ম্যারেজ রেজিস্ট্রার। দিব্যি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার সেজে এলাকায় বিবাহ নিবন্ধনের কাজ করাতে গিয়ে পুলিশের জালে গ্রেপ্তার হলো ভুয়ো ম্যারেজ রেজিস্ট্রার। এদিন বিকেলে ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় মুর্শিদাবাদের বড়ুয়া মোড় এলাকায়। গ্রেপ্তার হওয়া ওই ভুয়া ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এর নাম আনারুল হক। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় বেশ কিছু ভুয়া ম্যারেজ রেজিস্ট্রার তাদের অফিস খুলে বসেছেন।
এদের খপ্পরে পড়ে সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন ধরে প্রতারিত হচ্ছে।এই আনারুল হক ইতিপূর্বে পার্শ্ববর্তী রেজিনগর এলাকাতেও জাল ম্যারেজ রেজিস্ট্রার হিসেবে গ্রেপ্তার মাস কয়েক আগে। পরবর্তীতে কোট থেকে জামিন পেয়ে পুনরায় সে ঐ জাল ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এর কারবার শুরু করে বড়ুয়া এলাকায়।নিজেকে জুডিশিয়াল হোম ডিপার্টমেন্টের কর্মী হিসেবে দাবি করে ম্যারেজ রেজিস্ট্রি কাজ করে আসছিলেন আনারুল হক বলে অভিযোগ।
এব্যাপারে এলাকার বৈধ ম্যারেজ রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সেলিম আহমেদ জানান,”ওই ব্যক্তি এইভাবে মানুষকে বহুদিন ধরে বিপুল টাকার বিনিময়ে প্রতারিত করে নাবালিকাদের বিবাহ নিবন্ধনের কাজ করে আসছে। এমনকি যে প্রতিষ্ঠান নাম সে করছে জুডিশিয়াল কোন ডিপার্টমেন্ট এই ধরনের কোন প্রতিষ্ঠান নেই”। ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ইতিপূর্বে নাবালিকা বিবাহ নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ওই ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এর কাছ থেকে বিভিন্ন জাল নোট উদ্ধার করে। শুরু হয়েছে তদন্ত।
আর ও পড়ুন বিধাননগরে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচারে জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়র
উল্লেখ্য, এবার পুলিশের জালে ভুয়ো ম্যারেজ রেজিস্ট্রার। দিব্যি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার সেজে এলাকায় বিবাহ নিবন্ধনের কাজ করাতে গিয়ে পুলিশের জালে গ্রেপ্তার হলো ভুয়ো ম্যারেজ রেজিস্ট্রার। এদিন বিকেলে ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় মুর্শিদাবাদের বড়ুয়া মোড় এলাকায়। গ্রেপ্তার হওয়া ওই ভুয়া ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এর নাম আনারুল হক। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় বেশ কিছু ভুয়া ম্যারেজ রেজিস্ট্রার তাদের অফিস খুলে বসেছেন। এদের খপ্পরে পড়ে সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন ধরে প্রতারিত হচ্ছে।এই আনারুল হক ইতিপূর্বে পার্শ্ববর্তী রেজিনগর এলাকাতেও জাল ম্যারেজ রেজিস্ট্রার হিসেবে গ্রেপ্তার মাস কয়েক আগে।
পরবর্তীতে কোট থেকে জামিন পেয়ে পুনরায় সে ঐ জাল ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এর কারবার শুরু করে বড়ুয়া এলাকায়।নিজেকে জুডিশিয়াল হোম ডিপার্টমেন্টের কর্মী হিসেবে দাবি করে ম্যারেজ রেজিস্ট্রি কাজ করে আসছিলেন আনারুল হক বলে অভিযোগ। এব্যাপারে এলাকার বৈধ ম্যারেজ রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সেলিম আহমেদ জানান,”ওই ব্যক্তি এইভাবে মানুষকে বহুদিন ধরে বিপুল টাকার বিনিময়ে প্রতারিত করে নাবালিকাদের বিবাহ নিবন্ধনের কাজ করে আসছে। এমনকি যে প্রতিষ্ঠান নাম সে করছে জুডিশিয়াল কোন ডিপার্টমেন্ট এই ধরনের কোন প্রতিষ্ঠান নেই”। ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ইতিপূর্বে নাবালিকা বিবাহ নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ওই ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এর কাছ থেকে বিভিন্ন জাল নোট উদ্ধার করে। শুরু হয়েছে তদন্ত।