সরস্বতী পুজো বন্ধ স্কুলে, প্রধান শিক্ষককে দরজা আটকে বিক্ষোভ। ইচ্ছা হয়নি পূজো করিনি প্রতিক্রিয়া প্রধান শিক্ষকের। সরস্বতী পুজো না করায় স্কুলের প্রধান শিক্ষককে স্কুল ঘরে বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখালো গ্রামবাসীরা। ইচ্ছা হয়নি পূজো করিনি প্রতিক্রিয়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের।
ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের খুদের কালিতলা বিভূতিভূষণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। জানা যায় খুদে কালিতলা বিভূতিভূষণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবছর কোন সরস্বতী পূজা হয়নি। ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা কিংবা স্কুল ম্যানেজমেন্ট কমিটি কারো সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করেনি ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক।
সোমবার বিদ্যালয় খুললে ওই এলাকার একাধিক বাসিন্দারা ওই ইস্কুলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক লব বর্মন কে ঘরে দরজা বন্ধ করে রেখে বিক্ষোভ দেখায়। তাদের দাবি ছাত্র-ছাত্রীদের বছরে একটি মাত্র পূজা সরস্বতী পুজো। কিন্তু সেই পুজোটা কেন করা হলো না সেই প্রশ্ন করে প্রধান শিক্ষককে।
যদিও এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক দপ্তরের কোন পুজো বন্ধ রাখার নির্দেশ শিকা দেখাতে পারেনি। অন্যান্য শিক্ষিকারা বলেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মানা করেছে সে কারণে আমরা সরস্বতী পুজোর দিন স্কুলে আসেনি। যদিও প্রধান শিক্ষক লব বর্মন উল্টে দাবি করেন উচ্চ দপ্তরের পূজা বন্ধ রাখা কোন নির্দেশিকা ছিল না, কিন্তু আমার ইচ্ছে হয়েছে পুজো করিনি।
উল্লেখ্য, সরস্বতী পুজো বন্ধ স্কুলে, প্রধান শিক্ষককে দরজা আটকে বিক্ষোভ। ইচ্ছা হয়নি পূজো করিনি প্রতিক্রিয়া প্রধান শিক্ষকের। সরস্বতী পুজো না করায় স্কুলের প্রধান শিক্ষককে স্কুল ঘরে বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখালো গ্রামবাসীরা। ইচ্ছা হয়নি পূজো করিনি প্রতিক্রিয়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের খুদের কালিতলা বিভূতিভূষণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।
আর ও পড়ুন চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল প্রদান
জানা যায় খুদে কালিতলা বিভূতিভূষণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবছর কোন সরস্বতী পূজা হয়নি। ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা কিংবা স্কুল ম্যানেজমেন্ট কমিটি কারো সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করেনি ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। সোমবার বিদ্যালয় খুললে ওই এলাকার একাধিক বাসিন্দারা ওই স্কুলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক লব বর্মন কে ঘরে দরজা বন্ধ করে রেখে বিক্ষোভ দেখায়।
তাদের দাবি ছাত্র-ছাত্রীদের বছরে একটি মাত্র পূজা সরস্বতী পুজো। কিন্তু সেই পুজোটা কেন করা হলো না সেই প্রশ্ন করে প্রধান শিক্ষককে। যদিও এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক দপ্তরের কোন পুজো বন্ধ রাখার নির্দেশ শিকা দেখাতে পারেনি। অন্যান্য শিক্ষিকারা বলেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মানা করেছে সে কারণে আমরা সরস্বতী পুজোর দিন স্কুলে আসেনি। যদিও প্রধান শিক্ষক লব বর্মন উল্টে দাবি করেন উচ্চ দপ্তরের পূজা বন্ধ রাখা কোন নির্দেশিকা ছিল না, কিন্তু আমার ইচ্ছে হয়েছে পুজো করিনি।