হাওড়ার ডোমজুড়ে ভেজাল তেলের গুদামে হানা, বাজেয়াপ্ত প্রচুর তেল। সরষের তেলের সঙ্গে রাইস ব্যান তেল মেশানো হচ্ছে। বেশ কিছুদিন ধরে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের কাছে এই অভিযোগ আসার পর সোমবার দুপুরে ডোমজুড় থানা অন্তর্গত ৬ নং জাতীয় সড়কের পাশে জালাল কমপ্লেক্সের একটি তেলের গুদামে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা।
এদিন আধিকারিকরা গুদাম থেকে থেকে ১,১৫০টি ভেজাল সরষের তেলের টিন, ১৫১২টি খালি টিন এবং ১১৩০টি পাউচ প্যাক বাজেয়াপ্ত করা হয়। এর পাশাপাশি হাফ লিটারের ২৪টি প্যাকেটের মোট ১০৩টি কার্টুন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর সঙ্গে দুটি ট্যাংকে ৯ টন ভেজাল সরষের তেল বাজেয়াপ্ত করেছে পাশাপাশি তেলের গুদাম সিল করে দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা।
কলকাতার এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ সূত্রে খবর ভেজাল সরষের তেলের অভিযোগ পাওয়ার পর গত বছর ১৮ নভেম্বর কলকাতার চেতলা এরিয়ায় শম্ভু অয়েল মিলে হানা দেন আধিকারিকরা। সেখান থেকে ১৫টি সরষের তেলের টিন বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং তার নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। পরীক্ষায় জানা যায় সর্ষের তেলে প্রচুর পরিমাণে রাইস অয়েল মেশানো হয়েছে।
আর ও পড়ুন কলকাতা ছাড়ার আগে যা বলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
এই ব্যাপারে চেতলা থানায় একটি কেস করা হয়। এরপর ওই তেল কোম্পানির মালিককে এই ব্যাপারে জেরা করা হয়। তাঁর কাছ থেকে জানা যায় তিনি নরেন্দ্রপুরের একটি সংস্থা থেকে এই তেল কিনেছিলেন। সেই মত গত ১লা ফেব্রুয়ারি নরেন্দ্রপুরে হানা দেন এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা। সেই কোম্পানির মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ করে সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় ৩১ টিন ভেজাল সরষের তেল। সেই তেল বাজেয়াপ্ত করা হয়।
সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় কিছু কাগজ সেই কাগজ দেখে জানা যায় জালাল কমপ্লেক্সে থেকেই থেকেই এই ভেজাল সর্ষের তেল এনেছিল। সেই মত ডোমজুড় থানা সাহায্য নিয়ে এদিন রেড করা হয় এবং এখান থেকে প্রচুর পরিমাণ ভেজাল সরষের তেলের টিন,খালি টিন এবং পাউল প্যাক বাজেয়াপ্ত করা হয়।
হাওড়ার ডোমজুড়ে ভেজাল তেলের গুদামে হানা, বাজেয়াপ্ত প্রচুর তেল। সরষের তেলের সঙ্গে রাইস ব্যান তেল মেশানো হচ্ছে। বেশ কিছুদিন ধরে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের কাছে এই অভিযোগ আসার পর সোমবার দুপুরে ডোমজুড় থানা অন্তর্গত ৬ নং জাতীয় সড়কের পাশে জালাল কমপ্লেক্সের একটি তেলের গুদামে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা। এদিন আধিকারিকরা গুদাম থেকে থেকে ১,১৫০টি ভেজাল সরষের তেলের টিন, ১৫১২টি খালি টিন এবং ১১৩০টি পাউচ প্যাক বাজেয়াপ্ত করা হয়। এর পাশাপাশি হাফ লিটারের ২৪টি প্যাকেটের মোট ১০৩টি কার্টুন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর সঙ্গে দুটি ট্যাংকে ৯ টন ভেজাল সরষের তেল বাজেয়াপ্ত করেছে পাশাপাশি তেলের গুদাম সিল করে দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা।